COMPLETE CARE OF PLANTS

WELCOME TO OUR BLOG
  • GO THOUGH OR WHATSAPP CATALOG

    You can get here PLANT AND OTHER PRODUCT PRICE ...

  • GO THOUGH OR FACEBOOK GROUP

    You can get here latest update of product with price...

  • GO THOUGH OR YOUTUBE CHANEL

    You can get here plant caring videos...

June 26, 2022

INDOOR PLANT : CALATHEA ক্যালাথিয়া

CALATHEA PRAYER PLANT ক্যালাথিয়া প্রেয়ার বায়ু পরিশোধন করে ইনডোর প্লান্ট
অল্প আলো আসে অথবা একদম কম আলো আসে এমন জায়গায় এই গাছ খুব সুন্দর হয়।
এখানে আমরা জানবো কিভাবে এই গাছের পরিচর্যা করতে হয় ।

এই গাছের উপযুক্ত মাটি
কোকোপিট ১ ভাগ + লাল বা হলুদ বালি ১ ভাগ + ভার্মি কম্পোস্ট বা এক বছরের পুরনো গোবর সার বা পাতা পঁচা সার ১ ভাগ ভালো করে মিশিয়ে ৬-৮ ইঞ্চি টব এর ক্ষেত্রে ১/২ চা চামচ ফসফেট + ১/২ চা চামচ ম্যাগনেসিয়াম সালফেট  এবং ১০-১২ ইঞ্চির জন্য ১ চা চামচ ফসফেট + ১ চা চামচ ম্যাগনেসিয়াম সালফেট ভালো করে মিশিয়ে এই গাছের মাটি তৈরি করতে হবে। 

গাছ কোথায় রাখা উচিৎ : 
এই গাছ সবথেকে ভালো থাকে হালকা Indirect আলো আসে এমন জায়গায় অর্থাৎ যেখানে আলো থাকবে কিন্তু তাপ থাকবে না।

এই গাছের জলের ব্যবস্থাপনা :
হালকা ভিজে ভাব পছন্দ করে কিন্তু চপচপে ভিজে ভাগ পছন্দ করে না , সেই কারণে এই ভিজে ভাব বজায় রাখতে টব এর নিচে প্লেট দিয়ে তাতে জল দিয়ে রাখলে সবচেয়ে উপকার পাওয়া যায়। 

এই গাছের খাবার এর ব্যবস্থাপনা : 
৬-৮ ইঞ্চি টব এর ক্ষেত্রে ১/২ চা চামচ এন পি কে ১৯-১৯-১৯ + ১/২ চা চামচ ম্যাগনেশিয়াম সালফেট প্রতি মাস এ একবার এবং ১০-১২ ইঞ্চি টব এর ক্ষেত্রে ১ চা চামচ এন পি কে ১৯-১৯-১৯ + ১/২ চা চামচ ম্যাগনেশিয়াম সালফেট প্রতি মাস এ একবার মাটিতে ছড়িয়ে জল দিয়ে দিতে হবে । 

রোগ-পোকা : 
(১) পাতা কুকড়ে যাওয়া জল বেশি হলে হয় ।
(২) পাতায় ব্রাউন স্পট হলে রোদ এর তাপ এ        হয় ।
(৩) পাতা হলুদ হয়ে জল বেশি হলে হয় ।
এছাড়া সেরকম পোকা মাকড়ের প্রকোপ নেই এই গাছে।

**** এই গাছ ,সার এবং কীটনাশক কিনতে চাইলে যোগাযোগ করুন SIMPLE PLANT SOLUTION ৮২৯৬৫৯০৬৬৩ নম্বরে *****



June 23, 2022

Tibouchina বেগমবাহার গাছের প্রতিস্থাপন এবং পরিচর্যা

Tibouchina বেগমবাহার গাছের প্রতিস্থাপন এবং পরিচর্যা : 
মূলত ব্রাজিল এর এই গাছ সরাসরি সূর্যালোকে থাকতে খুব ভালোবাসে। এই গাছ বাইতে খুব পছন্দ করে।
যেই সমস্ত মানুষ এই গাছ প্রথম দেখেন এবং এই গাছের সুন্দর ফুলের প্রেমে পরে যান। এই ফুলের প্রথম নামকরণ হয় প্রিন্সেস ফ্লাওয়ার নামে।
আমরা এখানে জানবো এই গাছের প্রয়োজনীয় মাটি, সার এবং অন্যান্য প্রয়োজন সম্পর্কে।

এই গাছের মাটি : 
এই গাছের মাটি হতে হবে একদম হালকা ধরনের। 
বাগানের সাধারণ মাটি ১ ভাগ ( ভালো করে গুঁড়ো করে বালি চালনি দিয়ে চেলে নিতে হবে) + নদীর সাদা বালি ২ ভাগ + ১ ভাগ ভার্মি কম্পোস্ট বা এক বছরের পুরনো গোবর সার বা পাতা পঁচা সার + ১/২ ভাগ কোকোপিট বা ধানের কুঁড়া + ১ চা চামচ সিঙ্গেল সুপার ফসফেট + ১/২ চা চামচ ইউরিয়া + ১ মুঠো নিম খোল ----- এই গুলি একসাথে মিশিয়ে এই গাছের মাটি তৈরি করতে হবে। প্রতিস্থাপন করে জল দিয়ে দিতে হবে ভরপুর করে (এই প্রতিস্থাপনের পর ভরপুর জল দেওয়ার ব্যবস্থাপনা সমস্ত গাছের ক্ষেত্রেই করাটা বাঞ্ছনীয়)

এই গাছ কোথায় রাখা উচিৎ : 
এই গাছ সরাসরি সূর্যালোক খুব পছন্দ করে বটে, তবে কলকাতা এলাকায় যে পরিমাণ প্রখর তাপমাত্রা অনুভূত হয় সেই তাপমাত্রা টবে থাকা এই গাছ সহ্য করতে পারেনা। তাই শুধুমাত্র গ্রীষ্মকালীন তাপমাত্রা থেকে বাঁচাতে সেমি শেড এ রাখতে হবে। যাদের এই সুযোগ নেই অর্থাৎ সরাসরি সূর্যালোক এ রাখতেই হবে, তারা দিন এ ৩-৪ বার ( সকাল ৭ টা এর আগে এবং সন্ধ্যা ৭ টা নাগাদ এবং রাতে ১০-১১ টা নাগাদ ) জল স্প্রে করবেন।
** যাদের বাড়িতে কম আলো অর্থাৎ সকাল ১০-১১ টা অবধি অথবা শুধুমাত্র বিকেলের রোদ এসে তারাও এই গাছ খুব সহজে করতে পারবেন।

জল এর ব্যবস্থাপনা : 
এই গাছের গোড়ায় জল জমে থাকা একেবারেই পছন্দ করে না। একবারই জল দিতে হবে, সম্পূর্ণ ভরাট করে জল দিতে হবে । এর পর আবার ওপরের মাটি শুকিয়ে গেলে জল দিতে হবে, তার আগে না। 

সার এর ব্যবস্থাপনা :
সমান অনুপাতের এন পি কে যেমন ১৬-১৬-১৬ বা ১৯-১৯-১৯ বা ২০-২০-২০ , প্রত্যেক ১৫ দিন অন্তর ১ চা চামচ ৮ ইঞ্চি এবং ১.৫ চা চামচ ১০-১২ ইঞ্চি টব এ চারিদিকে ছড়িয়ে দিলে এই গাছ খুব ভালো হবে। 
এই গাছ এর সবথেকে ভালো খাবার এন পি কে ১৫-৩০-১৫ ... এই এন পি কে না পেলে এর পরিবর্তে ১/২ চা চামচ ইউরিয়া + ১ চা চামচ ফসফেট + ১/২ চা চামচ পটাশ ( এস ও পি ) ভালো করে মিশিয়ে প্রতি ১০-১২ ইঞ্চি টবের জন্য মাস এ একবার ছড়িয়ে দিতে হবে এবং ৮ ইঞ্চি টব এর ক্ষেত্রে এর থেকে ১ চা চামচ করে মাস এ দুবার ১৫ দিন অন্তর দিতে হবে।
** সার দেওয়ার আগের দিন মাটি ভালো করে ভিজিয়ে রাখবেন এবং পরের দিন মাটি ভালো করে খুসে নিয়ে সার দিয়ে জল ঢেলে দেবেন

রোগ - পোকা :
এই গাছ এর প্রধান রোগ ডাই ব্যাক । ডাই ব্যাক হলে যতখানি হবে তার ঠিক নিচ থেকে কেটে দিতে হবে এবং সেই কাটা জায়গায় ফাঙ্গিসাইড লেই করে লাগিয়ে দিতে হবে। সাফ বা ব্লাইটক্স সবচেয়ে ভালো কাজ করে। প্রতি ৭-১০ দিন অন্তর সাফ বা ব্লাইটক্স ১ লিটার জলে ২ গ্রাম দিয়ে ভালো করে ঝাঁকিয়ে স্প্রে করতে হবে। 

এই গাছ এ প্রধানত মাইটস্ আক্রমণ বেশি হয় । এর জন্যে প্রথম থেকে রগড় বা টাফগর স্প্রে করতে হবে প্রতি ১৫-২০ দিন অন্তর। 

এবং এই গাছের প্রধান সমস্যা পাতার কিনারা পুড়ে যাওয়া, যেটার কারণ জল জমা। 

*** এই গাছে প্রচুর পরিমাণ ফাংগাস আক্রমণ করে। খুব বেশি ডাই ব্যাক হলে হার্ড প্রুন করতে হবে এবং সাফ লেই করে কাটা অংশ লাগিয়ে দিতে হবে এবং মাটিতে ১ চা চামচ সাফ ছড়িয়ে দিয়ে মাটি হালকা খুষে দিতে হবে এবং ১ লিটার জল এ ২ গ্রাম সাফ মিশিয়ে ভালো করে স্প্রে করে দিতে হবে এবং গাছটিকে সেমি শেড এ রাখতে হবে। ডাল কাটার পরের দিন ১/২ চা চামচ ইউরিয়া ( বা ২ চা চামচ সর্ষে খোল ৮ ইঞ্চির জন্য এবং ৩ চা চামচ সর্ষে খোল ১০ ইঞ্চি টব এর জন্য) চারিদিকে ছড়িয়ে দিয়ে জল দিতে হবে। এর পর যেই সময় কচি পাতা আসবে এবং ১ সেন্টিমিটার এর মত লম্বা হবে সেই সময় গ্রোথ রেগুলেটর স্প্রে করতে হবে একবার। এইভাবে এই মৃতপ্রায় গাছ আবার ভালোভাবে বেচেঁ উঠবে। 

***** এই গাছ কিনতে চাইলে যোগাযোগ করুন SIMPLE PLANT SOLUTION ৮২৯৬৫৯০৬৬৩ নম্বরে *****




June 22, 2022

নতুন বাগানীদের জন্য

প্রতিদিন কত নতুন মানুষ বাগান শুরু করছেন। কিন্তু গাছ লাগানোর সখ অনেক হলেও গাছ বাঁচাতে পারছেন না। বিভিন্ন ইউটিউব ভিডিও দেখছেন।নিজেও কনফিউজ হচ্ছেন এর গাছ কেও কনফিউজ করছেন। নয় গাছ শুকিয়ে মারা যাচ্ছে, বা হলুদ পাতা হয়ে ঝরে পড়ছে বা গাছ এ ফুল আসছে না, বা গাছ লাগানোর পর থেকে গাছ বৃদ্ধি পাচ্ছে না। এই সমস্ত সমস্যার কিছু গোড়ার কথা আজ আলোচনার বিষয়বস্তু।

(১) সঠিক টব নির্বাচন -  মাটির টবে গাছ লাগান। বিশেষ করে যে সমস্ত গাছ বাইরে থাকে অর্থাৎ আউটডোর প্লান্ট , সে সব গাছ এর ক্ষেত্রে চেষ্টা করবেন অবশ্যই মাটির টব নির্বাচন করতে।  চারা গাছ এর ক্ষেত্রে ছোট টব নির্বাচন করবেন। অনেক সময় ছোট চারা তুলনামূলক বড়ো টবে বসালে জল বেশি হয় গাছ মারা যায় । 
(২) টবের drainage systemখোলাম কুঁচি দিয়ে টবের নিচের ফুটো ঢেকে দিয়ে তার ওপর কিছু নুড়ি পাথর ছড়িয়ে দিয়ে তার ওপর হাফ ইঞ্চি লাল বালি (যেটা বিল্ডিং তৈরিতে ব্যবহার হয়) দিয়ে ঢেকে দেবেন।  এতে টবের জলনিকাসী যে ফুটো (ড্রেনেজ হোল ) থাকে তা কখনো আটকে যাবে না।  
৩. মাটি প্রস্তুতি - সাধারণ বাগানের মাটি রোদে শুকিয়ে গুড়ো গুড়ো করে বালি চালনি দিয়ে চেলে নিতে হবে। ৩০ শতাংশ সেই চালা সাধারণ মাটি, ৩০ শতাংশ নদীর সাদা বালি , ৩০ শতাংশ ভার্মি কম্পোস্ট বা ১ বছরের পুরনো গোবর সার বা ১ বছরের পুরনো পচানো পাতা পঁচা সার এবং ১০ শতাংশ কোকোপিট এক সংগে ভালো করে মিশিয়ে নেবেন।  এই নাটিতে প্রায় সব ধরনের গাছ ভালো ভাবে বৃদ্ধি পেতে পারে। ভালো জল নিকাশি ব্যবস্থা বানানো আছে এমন টবে এই মাটি দিয়ে জল দিলে এক থেকে দু মিনিটের মধ্যে অতিরিক্ত জল টবের ফুটো দিয়ে বেরিয়ে যাবে। এতে মাটিতে ভিজে ভাব বজায় থাকবে কিন্তু টবের মাটিতে অতিরিক্ত জল জমা হয়ে গাছের শেকড় পচিয়ে দেবে না। 
(৪) নতুন গাছে সার -  নতুন গাছ বসিয়ে গাছ যতক্ষণ না গাছ সেই নতুন মাটিতে নিজেকে মানিয়ে নিচ্ছে , ততক্ষণ কোনো সার দেবেন না।  নতুন পাতা বের হলে বুঝবেন গাছ নিজেকে মানিয়ে নিয়েছে। এর পর থেকে নিয়মিত সার দেওয়া শুরু হবে।
(৫) প্রধান সার - মাসে একবার ১০-১২ ইঞ্চি  টবে র জন্য - ৫০ গ্রাম ভার্মিকম্পোস, ১০ গ্রাম (২ চা চামচ) হাড়গুঁড়ো,  ৫ গ্রাম সাদা পটাশ বা বায়ো পটাশ) এক সংগে মিশিয়ে নিয়ে টবের চার ধারের মাটি একটু তুলে নিয়ে সেই খানে এই মিক্স সার টা মিশিয়ে দিতে হবে।  জবা গাছে তিন মাসে একবার হাড়গুঁড়ো মেশালেই হবে।  বর্যাকাল ছাড়া অন্য সময় মাসে দুবার খোল ভেজানো জল ১:১০০ অনুপাতে দেবেন। এতেই গাছ প্রতি মাসে দরকার মতো প্রয়োজনীয় নাইট্রোজেন,  ফসফরাস আর পটাশ পেয়ে যাবে। নতুন বাগানীরা প্রথম বছরে ইউরিয়া, ডি এ পি ব্যাবহার করবেন না।  রাসায়নিক সার কম দিলে কাজ হয় না, আবার সামান্য বেশি হয়ে গেলে দেখবেন চোখের সামনে আপনার প্রিয় গাছের সব পাতা হলুদ হয়ে ঝরে যাচ্ছে। 
(৬) গাছের অন্যান্য পুষ্টিমৌলো : গাছে নাইট্রোজেন,  ফসফরাস,  পটাশ ছাড়াও  গাছের আরও কিছু প্রয়োজনীয় উপাদান দরকার পড়ে।  তাই প্রতি মাসে একবার ম্যাগনেসিয়াম সালফেট (এপসম সল্ট) এবং মাইক্রোনিউট্রিএন্টস স্প্রে করতে হবে। দুটো মাইক্রোনিউট্রিএন্ট বাগানীদের দের মধ্যে বেশ জনপ্রিয় - Agromin gold এবং mobomin, এদের যে কোনো একটা ব্যবহার করলেই চলবে ।  এতে গাছের পাতা হলুদ হয়ে যাওয়া,  ফুল ফল ঝরে যাওয়া অনেকাংশেই কমে যাবে। 
(৮) গাছের ছত্রাকজনিত রোগ প্রতিকার - গাছ কে ছত্রাক বা ফাঙ্গাস আক্রমণের হাত থেকে রক্ষা করতে প্রতি মাসে একবার ফাঙ্গিসাইড  স্প্রে করতে হবে। বর্ষার সময় আউট ডোর গাছে তিনবার স্প্রে করতে হয় ১০ দিন অন্তর।
বাজারে জনপ্রিয় ফাঙ্গিসাইড - সাফ,  ব্যভিস্টিন,  এম ৪৫, টাটা মাস্টার, রিডমিল গোল্ড , ব্লু কপার , ব্লাইটক্স ইত্যাদি। এদের মধ্যে কমপক্ষে যে কোনো দুটো ব্যবহার করবেন। গাঁদা গাছের ক্ষেত্রে সাফ এবং ব্যভিস্টিন ব্যবহার করবেন না। গাছ পুড়িয়ে দেবে।  গাঁদা গাছের জন্য হেক্সাকোনাযল ৫% - এই ফাঙ্গিসাইড ব্যবহার করবেন।  hexaconazol 5% আছে এমন দুটো জনপ্রিয় ফাঙ্গিসাইড হলো  কন্টাফ ৫ই (CONTAF 5E) এবং কন্তাফ প্লাস (contaf plus) ।
(৯) গাছের রোগ পোকা :  গাছ থাকলে পোকা আসবেই। কিছু পোকা গাছের রস চুষে খায়, কিছু পোকা পাতা চিবিয়ে খায়, কিছু পোকা গাছে বিভিন্ন রোগ ছড়িয়ে দিয়ে যায়। একটা ইন্সেক্টিসাইড বা কীটনাশক দিয়ে সব ধরনের পোকাকে দমন করা যায় না।  তাই ৩-৪ টি কীটনাশক নিয়মিত ঘুরিয়ে ফিরিয়ে ব্যবহার করতে হয়। 
অনেকে নিম তেল ব্যবহার করে। তবে একবার পোকার আক্রমণ হয়ে গেলে নিম তেল কোনো কাজে আসে না। 
নিয়মিত ব্যবহার করতে হয় এমন কিছু  কীটনাশক -
(ক) কনফিডোর (technical : imidacloprid 17.8%) : অ্যাফিডস , জাসিডস , ট্রিপস এবং বিভিন্ন পাতার রস চুষে খাওয় পোকার ওপর ভাল কাজ করে। 
(খ) প্রফেক্স সুপার ( technical : profenophos 40% plus cypermethrin 4%) : লিফ মাইনর , শুঁয়োপোকা ,  ল্যাদা পোকা,  সব ধরনের পাতা চিবিয়ে  খাওয়া পোকার ওপর কাজ করে। 
(গ) ওমাইট - সব ধরনের মাকড়ের ওপর ভালো কাজ করে। 
(ঘ) একতারা - মিলিবাগ বা দইপোকা এর ওপর ভালো কাজ করে। 
(ঙ) Agas /Pegasus - সাদা মাছির ওপর কাজ করে। 
(চ) সুপার সোনাটা - একধারে লাল মাকড় দমনে এবং সাথে গাছের এর ফুল ফল আনতে বুস্টার হিসেবে কাজ করে।
(ছ) রগড় বা টাফগর - পাতা কুকড়ে যাওয়া, নৌকোর মত হয়ে যাওয়া এবং বিভিন্ন চোষক পোকার থেকে রক্ষা করে।

Confidor এবং Rogor/Tafgor নিয়মিত 10 দিন অন্তর ঘুরিয়ে ফিরিয়ে ব্যবহার করবেন।  কোনো সময় কোনো একটাকে skip করে তার জায়গায় সুপার সোনাটা ব্যবহার করবেন। 
Actara কেবল মাত্র মিলি বাগ এলেই কেবলমাত্র ব্যবহার করবেন, অন্য সময় নয়। 
Pegasus / Agas  সাদা মাছি ছাড়াও thrips and mites এর ওপরেও কাজ করে। 
নিয়মিত যদি force জল স্প্রে করতে পারেন তাহলেও অধিকাংশ পোকামাকড়ের হাত থেকে গাছকে রক্ষা করা যায়। 

***** গাছ  এবং এই সমস্ত সার, কীটনাশক এবং ছত্রাকনাশক কিনতে চাইলে যোগাযোগ করুন SIMPLE PLANT SOLUTION ৮২৯৬৫৯০৬৬৩ নম্বরে *****

June 16, 2022

Rainy Season Flowering Plants বর্ষার সেরা ফুলগাছ

বর্ষার সেরা কয়েকটি ফুল গাছ 

(১) রেইন লিলি
(২) রজনীগন্ধা
(৩) ব্লিডিং হার্ট
(৪) দোপাটি
(৫) বুদ্ধ জুঁই
(৬) টগর
(৭) নাগচম্পা
(৮) অ্যালামন্ডা
(৯) টেকোমা
(১০) পর্তুলিকা / টাইম ফুল / নাইন ও ক্লক
(১১) কামিনী
(১২) বেলি
(১৩) জুঁই
(১৪) কদম
(১৫) বাদর লাঠি / গোল্ডেন ফ্লাওয়ার ট্রি
(১৬) ম্যান্ডেভিলা
(১৭) ল্যান্টেনা
(১৮) রুয়েলিয়া / মেক্সিকান পিটুনিয়া
(১৯) হাসনুহানা
(২০) ধুতুরা
(২১) দেশি নয়নতারা
(২২) স্বর্ণ চাঁপা
(২৩) কাঠাল চাঁপা
(২৪) কনক চাঁপা
(২৫) চম্পা / কাঠগোলাপ
(২৬) সন্ধ্যামালতি
(২৭) মধুমালতি
(২৮) বেগমবাহার
(২৯) মিনিয়েচার টগর
(৩০) জবা
(৩১) হাজারী বেলি / কাঠ বেলি
(৩২) মাধবীলতা
(৩৩) জল পদ্ম
(৩৪) শালুক 
(৩৫) গন্ধরাজ
(৩৬) দত্বপ্রিয়া
(৩৭) মিলি
(৩৮) দোলন চাঁপা
(৩৯) রঙ্গন
(৪০) কলাবতী
(৪১) ফার্স্ট লাভ

***** এই সমস্ত গাছ ,সার এবং কীটনাশক কিনতে চাইলে যোগাযোগ করুন SIMPLE PLANT SOLUTION ৮২৯৬৫৯০৬৬৩ নম্বরে *****


June 15, 2022

Nandini Flower Plant নন্দিনী ফুল গাছ

নন্দিনী ফুল গাছের সম্পূর্ণ পরিচর্যা 

মাটি : এই গাছ গোড়ায় জল জমা একেবারে পছন্দ করেনা। তাই এই গাছের জন্য উচ্চ জলনিকাশি ব্যবস্থাযুক্ত মাটির প্রয়োজন।
** এই গাছের গোড়ায় ২ দিন এর মত জল জমে থাকলে এই গাছ মারা যায়।
নদীর সাদা বালি ১ ভাগ + লাল বালি (ভালো করে ধুইয়ে শুকিয়ে নিতে হবে) ১ ভাগ + ১ ভাগ ভার্মি কম্পোস্ট বা ১ বছরের পুরনো পচানো গোবর সার বা ১ বছরের পুরনো পচানো পাতা পঁচা সার ভালো করে মিশিয়ে এই গাছের মাটি প্রস্তুত করতে হবে। এই মিডিয়া নন্দিনী গাছ এর জন্য সবচেয়ে ভালো।
এছাড়া এই উপকরণ গুলি না থাকলে আরেকভাবেও মাটি তৈরি করা যায় : সাধারণ বাগানের মাটি ভালো করে চালুনি দিয়ে চেলে নিয়ে ১ ভাগ এই মাটি + ১ ভাগ লাল বালি + ১/২ ভাগ ভার্মি কম্পোস্ট মিশিয়ে মাটি প্রস্তুত করা যায়।
কিন্তু প্রথম মাটি তৈরি পদ্ধতি এই গাছের জন্য  পারফেক্ট মিডিয়া।

এই গাছ কোথায় রাখা উচিৎ : এই গাছ সূর্যের আলো খুব পরিমাণে পছন্দ করে, কিন্তু সেটা আমাদের west bengal এর প্রখর তাপ এ নয়। এই ফুল অক্টোবর এর শেষ থেকে ফোঁটা শুরু হয় এবং শীতকালের সারাদিন সূর্যের আলোতে এই গাছ খুবই ভালো থাকে। আর গ্রীষ্মকাল এ এই গাছ আমাদের এলাকাতে সেমি শেড এ রাখতে হবে। 

জলের ব্যবস্থাপনা : প্রচুর পরিমাণ এ জল ভালোবাসে, কিন্তু একেবারে গোড়ায় জল জমা পছন্দ করেনা। 
সপ্তাহে একবার জল খুব বেশি করে দিতে হবে। এর পর যদি দেখা যায় গাছ এর মাটির ওপরের স্তর ১ ইঞ্চি মতো শুকিয়ে গেছে , তখন আবার জল দিতে হবে। 
**** বৃষ্টি র জল এই গাছ এ লাগানো যাবে না। বৃষ্টি র জলে এই গাছ এ ফাঙ্গাস লেগে পচে মারা যাবে। 

খাবারের ব্যবস্থাপনা : এই গাছ উচ্চ পটাশিয়াম যুক্ত নাইট্রোজেন খাবার ভালবাসে। 
গাছ প্রতিস্থাপনের ১৫ দিন পর থেকে একটু পাতলা করে খোল জল দিতে হবে ৭ দিন অন্তর অন্তর এবং এই খোল জলের সাথে পটাশ মিশিয়ে দিতে হবে অথবা
এন পি কে ১৩-০-৪৫ স্প্রে করতে হবে ১ লিটার জলে ১ গ্রাম নিয়ে ৭ দিন অন্তর এবং ২৫০মিলি জল গাছ এর মাটি তে দিয়ে দিতে হবে অথবা 
৮-১০ ইঞ্চি টব এর জন্য ১ চা চামচ সর্ষে খোল গুঁড়ো + ১ চা চামচ এস ও পি প্রত্যেক ২০ দিন অন্তর মাটির চারিদিকে ছড়িয়ে দিতে হবে। 

রোগ-পোকা : ৭ দিন অন্তর ফাঙিসাইড স্প্রে করতে হবে ১ লিটার জলে ১ গ্রাম দিয়ে ভালো করে ঝাঁকিয়ে ।
৭-১০ দিন অন্তর রগড় বা টাফগর স্প্রে করতে হবে ১লিটার জলে ৩০ ফোঁটা ।

***** এই গাছ ,সার এবং কীটনাশক কিনতে চাইলে যোগাযোগ করুন SIMPLE PLANT SOLUTION ৮২৯৬৫৯০৬৬৩ নম্বরে *****

June 6, 2022

Miniature Alamonda মিনিয়েচার অ্যালামন্ডা

Miniature Alamonda মিনিয়েচার অ্যালামন্ডা

গরমকালের ফুলগুলি এর মধ্যে অন্যতম জনপ্রিয় এই অ্যালামন্ডা । 
এই অ্যালামন্ডা বিভিন্ন প্রজাতির হয়। টব এ কোন ধরণের অ্যালামন্ডা গাছ করা যায় তাই নিয়ে আমরা আলোচনা করবো। 
টব এ সব ধরনের অ্যালামন্ডা হলেও সবথেকে ভালো হয় এই মিনিয়েচার অ্যালামন্ডা (miniature alamonda) । এখানে আমরা আলোচনা করবো এই মিনিয়েচার অ্যালামন্ডা সম্পূর্ন পরিচর্যা সম্পর্কে।
টব নির্বাচন : প্রথমে ৬ ইঞ্চি বা ৮ ইঞ্চি টবে প্রতিস্থাপন করতে হবে।

মাটি : ২ ভাগ সাধারণ বাগানের মাটি + ১ ভাগ নদীর সাদা বালি + ১ ভাগ ভার্মি কম্পোস্ট বা গোবর সার বা পাতা পঁচা সার + ১/২ চা চামচ ফসফেট (৬-৮ ইঞ্চি টব এর ক্ষেত্রে ) মিশিয়ে মাটি তৈরি করে প্রতিস্থাপন করতে হবে।
প্রতিস্থাপন এর পর ভর্তি করে জল দিতে হবে।
প্রতিস্থাপন এর পর দুদিন হালকা ছায়াতে রেখে , দুদিন পর বাইরে যেখানে রাখা উচিত সেখানে রাখতে হবে।

প্রয়োজনীয় সূর্যালোকের পরিমান : এই গাছ সরাসরি সূর্যালোক (FULL SUN) এ সবচেয়ে ভালো থাকে , তাছাড়া এই গাছ হালকা ছায়াতে রাখলেও খুব সুন্দর ভাবে বেড়ে ওঠে।
যাদের পূর্ব দিকের ব্যালকনি তে সকাল থেকে সূর্যের আলো আসে তারা এই গাছ খুব ভালোভাবে করতে পারবে।

জল এর ব্যবস্থাপনা : মাটি হালকা ভিজে (MOIST) থাকা পছন্দ করে। অর্থাৎ গাছ এর গোড়ায় জল জমে থাকা অথবা মাটি খটখটে শুকিয়ে যাওয়া  পছন্দ করে না । 

সার এর ব্যবস্থাপনা : প্রতিস্থাপন এর ২০ দিন পর থেকে ১/২ চা চামচ ডি এ পি (DAP) + ১/২ মুঠো সর্ষে গুঁড়ো খোল চারিদিকে ছড়িয়ে জল ঢেলে দিতে হবে। 
২ মাস পর থেকে প্রত্যেক সপ্তাহে একবার অর্থাৎ ৭ দিন পর পর এন পি কে ১৯-১৯-১৯ ( N.P.K. 19-19-19) স্প্রে করতে হবে ১ গ্রাম ১ লিটার জল এ মিশিয়ে এবং মাসে দুবার মাইক্রোনিউট্রিএন্টস স্প্রে করতে হবে এবং প্রতি ২০-২৫ দিন অন্তর ১/২ চা চামচ ফসফেট + ১/২ চা চামচ সাদা পটাশ ( SOP) + ১ মুঠো সর্ষে গুঁড়ো খোল ভালো করে মিশিয়ে ৬ ইঞ্চি টব এর জন্য ৩ চা চামচ এবং ৮ ইঞ্চি টব এর জন্য সম্পূর্নটা চারিদিকে ছড়িয়ে জল দিয়ে দিতে হবে।

রোগ - পোকা এর ব্যবস্থাপনা : খুব বেশি পোকামাকড় এর আক্রমণ হয় না। 
তবে সমস্ত গাছ এর জন্যে ৪ টি প্রধান কীটনাশক সংগ্রহ করে রাখা উচিত : (১) কাকা (২) রোগর (৩) সুপার সোনাটা এবং  (৪) কনফিডোর 
এই ৪ টি কীটনাশক প্রতি সপ্তাহে একটি করে ঘুরিয়ে ফিরিয়ে স্প্রে করলে কোনো ধরনের পোকা মাকর আক্রমণ করবে না। 

***** এই গাছ ,সার এবং কীটনাশক কিনতে চাইলে যোগাযোগ করুন SIMPLE PLANT SOLUTION ৮২৯৬৫৯০৬৬৩ নম্বরে *****


MINIATURE ALAMONDA CARE :
Among the Summer flower Alamonda is one of the most popular choice of us.
This Alamonda plants are of different species. Here we will discuss about which species can we grow easily in a clay or fibre or ceramic pot in the garden of our house. 
Almost every species of Alamonda can be grown in pot but Miniature Alamonda is the best choice for our small roof top garden or balcony garden. 
Here we will discuss how to care of Miniature Alamonda in details. 

POT SELECTION : At first we have to choose 6 inch or 8 inch pot.

POTTING MIX : NORMAL GARDEN SOIL : SILVER SAND OR HORTICULTURE SAND : VERMI COMPOST OR COW DUNG MANURE OR LEAF MOULD ( COW DUNG MANURE OR LEAF MOULD MUST BE ONE YEAR OLD ) = 2 : 1 : 1 ; MIX IN THIS RATIO AND AFTER MIXING WELL, ADD ½ TEA SPOON SINGLE SUPER PHOSPHATE FOR 6-8 INCH POT & Then the plant should be potting and after potting water throughly.
After replacement The pot should be kept in a shemi shade area and after that we can transfer it to outside.

SUNLIGHT NEED FOR THIS PLANT : This plants grow best in the direct sunlight. But we can also keep this plant in semi shady area and this results also good flowering. 
Whoever have East facing balcony , they also can keep this plant healthy and with a lots of flowering. 

WATERING : Moist loving plant. So try to keep moist the soil regularly. That's mean the plant like neither too wet nor too dry soil.

FERTILIZATION : After 20 days of replacement give ½ tea spoon DAP + ½ handful of Mustard Cake powder. Gapping should be 20 days.
After 2 months stop the previous fertilizer and give N.PK 19-19-19 OR 20-20-20 ( 1 gram in 1 litr of water ) foilar spray onve in every 7 days + spray Micronutrients twice in a month and Take (½ tea spoon single super phosphate + ½ tea spoon SOP + 1 handful of Mustard Cake powder ) FOR 6 INCH POT GIVE 3 TEA SPOON AND FOR 8 INCH POT GIVE THE ENTIRE. 

PROTECTION FROM DESEASE & INSECTS : This plant is not attacked by many insects. But try to keep in collection these 4 insecticides : (1) KAKA, (2) ROGOR, (3) SUPER SONATA & (4) CONFIDOR .From these 4 insecticides if you spray one each in every alternate week like this : First week : KAKA ; 2nd Week : ROGOR ; 3rd Week : SUPER SONATA ; 4 th week : CONFIDOR ; 5th week : again KAKA and so on, then the possibility of attack of any insects will be reduced upto 90%.
 
*****TO BUY THIS PLANT, THESE FERTILIZERS & INSECTICIDES OR FUNGICIDES, CONATC US @ SIMPLE PLANT SOLUTION 8296590663  *****






June 3, 2022

Indoor Plant : Rubber Plant রাবার গাছ

Rubber Plant রাবার গাছ, বায়ু পরিশোধনকারী গাছ 
নাসার বিজ্ঞানীদের মতে প্রথম ১০ টি বায়ু পরিশোধনকারী গাছ এর মধ্যে এই রাবার গাছটি তালিকাভুক্ত।
এই গাছ এর উপযুক্ত মাটি
খুব ভালো জল নিকাশি ব্যবস্থাসম্পন্য মাটি প্রয়োজন অর্থাৎ যে মাটিতে বালির পরিমাণ বেশি।
২ ভাগ নদীর সাদা বালি ( লাল বালি নয় ) + ২ ভাগ ভার্মি কম্পোস্ট অথবা এক বছরের পুরনো গোবর সার বা পাতা পঁচা সার + ১ ভাগ সাধারণ বাগান এর মাটি ( মাটি না দিলেও চলবে ) + ১/২ ভাগ কোকোপিট অথবা কাঠ এর গুঁড়ো বা ধান এর কুরা ( RICE HUSK ) মিশিয়ে এই গাছের মাটি তৈরি করতে হবে। 

গাছ কোথায় রাখা উচিৎ
সরাসরি সূর্যের আলোতে এই গাছ রাখলে গাছ ঝিমিয়ে পড়বে, গাছ এর পাতার রং ফ্যাকাশে হয়ে যাবে, গাছের পাতা পুড়ে যাবে। এই গাছ রাখার আদর্শ স্থান যেখানে উজ্জ্বল আলো আসে, কিন্তু রোডের তীব্রতা নেই এমন জায়গা। তাছাড়া যারা ঘরের মধ্যে গাছ করতে চান,অথচ আলো আসে না, তারাও এই গাছ করতে পারবেন সহজেই। তবে সপ্তাহে একবার এই গাছ বাইরে বের করতে হবে এবং জল দিয়ে সারাদিন বাইরে রাখতে হবে, কিন্তু সূর্যের সরাসরি আলোতে না, উজ্জ্বল আলো আসে এমন জায়গায়।
 ** প্রতিস্থাপন এর সময় মাটি চেপে চেপে দিতে হবে। 
গাছ এ কি পরিমান জল দেওয়া উচিৎ
এই গাছ যেহেতু আগেই বলা হয়েছে যে খুব ভালো জল নিকাশি ব্যবস্থাসম্পন্য মাটি পছন্দ করে, তাহলে বোঝাই যাচ্ছে এই মাটি খুব বেশি জল বা গাছ এর মাটি কাদা কাদা ভেজা ভেজা পছন্দ করে না। বুঝে বুঝে জল দিতে হবে। 
গরম কালে জল এর পরিমাণ বর্ষাকাল বা শীতকাল এর তুলনায় বেশি।
জল দেওয়ার পদ্ধতি নির্ভর করছে গাছ একদম ছায়া তে ঘরের মধ্যে থাকছে না বারান্দায় যেখানে উজ্জ্বল আলো আসে সেখানে থাকছে। 
জল দেওয়ার পর আস্তে আস্তে ভিজে ভাব টা কাটলে মাটি টা একদম শুকিয়ে গেলে তারপর আবার জল দিতে হবে। অনেক সময় ওপরের মাটি শুকিয়ে যায় কিন্তু ভিতরে ভেজা ভাব থাকে। তাই একটি কাঠি ঢুকিয়ে দেখে নিতে হবে মোটামুটি আঙ্গুল এর দুই থেকে তিন কর এর মত যেনো শুকনো থাকে।

এই গাছ এ কি ধরনের খাবার দেওয়া উচিৎ
বেশি খাবার এর প্রয়োজন হয়না। 
৮ ইঞ্চি টব এর ক্ষেত্রে বছর এ দুবার অর্থাৎ ৬ মাস অন্তর অন্তর ৩ চা চামচ সরষে গুঁড়ো খোল + ৩ চা চামচ হার গুঁড়ো ( হার গুঁড়ো না থাকলে ১.৫ চা চামচ ফসফেট) ভালো করে চারিদিকে ছড়িয়ে জল দিয়ে দিতে হবে এবং সার দেওয়ার আগের দিন মাটি জল দিয়ে ভিজিয়ে নিতে হবে। 
১২ ইঞ্চি টব এর ক্ষেত্রে ৪ চা চামচ করে দিতে হবে (হার গুঁড়ো না থাকলে ২ চা চামচ ফসফেট) ।
*** এই গাছের পাতা ভেঙে বা ছিঁড়ে গেলে এক প্রকার সাদা আঠা নির্গত হয়, যা চামড়া তে লাগলে ক্ষতি, এর চোখ এ গেলেও ক্ষতি ।।।

এই গাছের রোগ পোকা  :
এই গাছে পোকার আক্রমণ ৯৯% হয়না। যারা বাগানে এই গাছ করে তাদের ক্ষেত্রে অন্যান্য গাছ থেকে এই গাছ এ পোকার আক্রমণ হয়, তাই ১৫-২০ দিন এ একবার রগোর ১ লিটার জল এ ৩০ ফোঁটা দিয়ে স্প্রে করতে হবে সন্ধ্যা ৭ টার পর(শুধু মাত্র বাইরে বাগান এ যারা রাখে )
ঘর এর গাছ এর পাতায় যখন ধুলো পড়বে একটি পাতলা ন্যাকরা জল এ ভিজিয়ে পাতা আলতো করে মুছে দিলে আর কোনো পোকার আক্রমণ হবে না। 

***** এই গাছ ,সার এবং কীটনাশক কিনতে চাইলে যোগাযোগ করুন SIMPLE PLANT SOLUTION ৮২৯৬৫৯০৬৬৩ নম্বরে *****


Chandramallika চন্দ্রমল্লিকা

চন্দ্রমল্লিকা পমপম ভ্যারাইটি 

 


🔆🔆প্রথম পর্ব🔆🔆

22 শে মার্চ, 21শে জুন, 23 শে সেপ্টেম্বর এবং 21 শে ডিসেম্বরসূর্যের উত্তরায়ন ও দক্ষিনায়ন বিষয়ক 4 টি তারিখ
পমপন ভ্যারাইটি চন্দ্রমল্লিকা তৈরি করার ক্ষেত্রে এই চারটি দিন খুব গুরুত্বপূর্ণ।
  • শীতকালে ফুল ফুটে যাবার পরে গাছ ক্রমশ শুকিয়ে আসে
  • তারপর একদম গোড়া থেকে নতুন নতুন সুট বেরোয়।
  • অনেক সময় দেখা যায় ফুল শুকিয়ে যাবার পর ফুল কেটে দেওয়া হলে কোন কোন ভ্যারাইটি তে আবার এক দফা নতুন ফুল আসে।
  • এই নতুন ফুল আসার ব্যাপারটা 22 শে মার্চের মধ্যে সম্পূর্ণ শেষ হয়ে যায়। এখান থেকে শুরু হয় আমাদের নতুন চারা তৈরি পালা।
চারা তৈরিপদ্ধতি :
  1. মোটা দানার বালি খুব পরিষ্কার করে দু-তিনবার ভালো জলে ধুয়ে নিয়ে হাতের তালু দিয়ে চালি টবে চেপে চেপে রাখতে হয়।
  2. তারপর মাদার প্লান্ট এর নিচের দিক থেকে যে ছোট ছোট কচি সুট নতুন বেরোয় তার থেকে বেছে নিয়ে ছোট ছোট সবুজ ডাল কেটে সেগুলো আধঘন্টা মত যেকোনো ফাংগিসাইড এর দ্রবণে ভিজিয়ে রাখতে হয়।
  3. এরপর চালি টবের বালিতে কাঠি দিয়ে ছোট ছোট ফুটো করে ওই ডাল গুলোতে রুট হরমোন লাগিয়ে বসিয়ে দিতে হয়।
  4. প্রতিদিন ঝারী করে জল এবং 4 / 5 দিন অন্তর অল্প ফাংগিসাইড দিতে হয়।
  5. একটু ছায়াচ্ছন্ন জায়গায় রাখা জরুরী।
  6. পোকার আক্রমন যেন না হয় খেয়াল রাখতে হয়।
  7. এই সময় আবহাওয়া টা একটু নরম হলে খুব ভালো হয়।
  8. কোনো ঘূর্ণিঝড় চারা তৈরীর খুব উপযুক্ত সময় হবে বলে মনে হয়।
  9. বালিতে বসানোর দিন পনেরো বাদেই খুব ভালো শেকড় এসে যায়। তখন এগুলো তুলে দু ইঞ্চি বা তিন ইঞ্চি টবে একেবারে ঝরঝরে মাটির সঙ্গে নদীর বালি মাটি মিশিয়ে অল্প ফাঙ্গিসাইড দিয়ে বসিয়ে দিতে হয়।
  10. এইসময়,পাঁচ দিন পর থেকে প্রতি পাঁচ দিন অন্তর খুব পাতলা খোল দেওয়া যেতে পারে।
  11. দিন কুড়ি এই টবে রাখার পর 4 ইঞ্চি টবে রিপটিং করে দিতে হবে।
  12. গাছটাকে দু-তিন ইঞ্চি সোজা বাড়তে দিতে হবে তারপর থেকে ক্রমাগত পিঞ্চিং করে করে ডাল বাড়াতে হবে। কিছুটা সোজা বাড়তে না দিলে গাছ যখন ঝোপালো হয়ে যায় তখন মাটি খুড়তে বা খাবার-দাবার দিতে খুব অসুবিধে হয়। কান্ডের প্রথম অংশটা সোজা থাকলে গাছ বড় হয়ে যাবার পর তাকে শেপ দিতে ও সুবিধা হয়,আর গাছের ডালের কোন ক্ষতি না করেই টবের মাটিতে কাজ করা যায়।
  13. 22 শে মার্চ থেকে একুশে জুন অব্দি এই পর্বে মূলত চারা তৈরি হবে এবং ক্রমশ টবে একেবারে রুট বাউন্ড হয়ে যাবে। এই পর্বে যত ভালো রুটিং হবে পরবর্তীকালে গাছ ততই ঝোপালো হতে পারবে। সুতরাং বোঝাই যাচ্ছে যে এই পর্বে গাছের শেকড় তৈরি হবার উপযুক্ত খাবার বেশি করে দিতে হবে।
  14. একুশে জুনের পর ২/৩ ইঞ্চি টব থেকে ৪ ইঞ্চি টবে দিতে হবে। রিপোর্টিং করার পর এক থেকে দেড় মাস পর্যন্ত ৪ ইঞ্চি তে থাকবে তারপর ৮ ইঞ্চি তে ট্রান্সফার করতে হবে।




 

June 2, 2022

মাস অনুযায়ী গাছ

 মাস অনুযায়ী কি গাছ লাগাবেন বুঝে উঠতপারছেন না? তাহলে পুরোটা পড়ুন।

গ্রীষ্মকালে লাগাতে পারেন  :

(১) গন্ধরাজ



 (২) রজনীগন্ধা



(৩) সুর্যমুখী 



(৪) জিনিয়া 



(৫) পিটুনিয়া 



(৬) সিলোসিয়া বা মোরগঝুঁটি 



(৭) দোপাটি



(৮) ক্যালিয়েন্ড্রা বা মণিকুন্তলা 



(৯) ব্রানফেলসিয়া বা বিচিত্রা (yesterday-today-tomorrow)



বর্ষার ফুল হিসেবে টবের জন্য ভালো  :

(১) হাইড্রেঞ্জিয়া



(২) বেলি 



(৩) জুঁই 



(৪) চাঁপা 



(৫) পত্রলেখা বা মুসেন্ডা 



(৬) তুষারমোতি বা পোর্টল্যান্ডিয়া



(৭) দোপাটি

                                   

(৮) জিনিয়া

                                       

(৯) সুর্যমুখী(ছোট)



(১০) স্থলপদ্ম



(১) মালতীলতা 



শীতকালের জন্য  :

() গাঁদা



(গোলাপ



(ন্যাস্টারশিয়াম



(প্যানজি



(পিটুনিয়া



(ভারবেনা



(ক্যামেলিয়া



(ডালিয়া



(চন্দ্রমল্লিকা



(১০কারনেশন



(স্যালভিয়া



(জারবেরা



(এজালিয়া 



আপনি যদি সারা বছর ফোটে এমন ফুলের গাছ লাগাতে চান তাহলে :

কাঞ্চন (সাদা)



জবা

কামিনী

করবী

অলকানন্দা বা অ্যালামন্ডা

জয়তী বা জ্যাট্রোফা



হাজারপুটিয়া

নয়নতারা

সন্ধ্যামালতী বা সন্ধ্যামণি

কয়েক বছর বাঁচা স্থায়ী স্বভাবের গাছগুলো হলো : 

বেলি

জুঁই

বাগানবিলাস বা বোগেনভিলা




গোলাপ

জবা



করবী



গন্ধরাজ

কাঞ্চন



কুন্দ



চাঁপা

মুসেন্ডা

কামিনী



অ্যালামন্ডা



স্থলপদ্ম

পোর্টল্যান্ডিয়া

ব্রানফেলসিয়া



ক্যামেলিয়া

টগর



শিউলি



পয়েনসেটিয়া



 ছাদবাগানের জন্য এসব গাছ ভালো। সেখানকার জন্য এই বর্ষাতেই এসব গাছের চারা জোগাড় করে লাগিয়ে ফেলতে পারেন।

তবে যাঁরা মাত্র কয়েকটা গাছ লাগিয়ে এবারই টবে গাছ লাগানোর হাতেখড়ি দিতে চান তাঁদের বলব, সহজে মরে না এবং একটু কম যত্ন নিলেও ফুল ফোটে, এমন সব গাছ লাগাতে। রকম ফুলের গাছগুলো বেশ পরিচিত, সহজে পাওয়া যায়। এর মধ্যে নয়নতারা, সন্ধ্যামণি, দোলনচাঁপা, কলাবতী, অ্যালামন্ডা, গাঁদা, বেলি, নাইটকুইন, হাসনাহেনা, রঙ্গন, মুসেন্ডা, কুঞ্জলতা, পর্টুলেকা বা টাইমফুল প্রভৃতি লাগানোর জন্য পছন্দ করতে পারেন। লাগাতে পারেন ফুল দেওয়া বিভিন্ন ক্যাকটাস (যেমন-ইউফরবিয়া), এগুলো সহজে মরে না।


***** এই গাছ ,সার এবং কীটনাশক কিনতে চাইলে যোগাযোগ করুন SIMPLE PLANT SOLUTION ৮২৯৬৫৯০৬৬৩ নম্বরে *****