COMPLETE CARE OF PLANTS

WELCOME TO OUR BLOG

January 30, 2023

DALIM ডালিম গাছের সম্পূর্ণ পরিচর্যা

ছাদে টবে DALIM ডালিম গাছের সম্পূর্ণ পরিচর্যা 

বেদানা / ডালিম খুবই আকর্ষণীয়, মিষ্টি, সুস্বাদু এবং পুষ্টিকর একটি ফল। ডালিমের অনেক ঔষধী গুণও রয়েছে। নিয়মিত পরিচর্যা করলে আনার গাছ থেকে সারা বছর ফল পাওয়া যাবে। ছাদ বাগানে  টবে বা ড্রামে খুব সহজেই ডালিমের তথা আনার বা বেদানার চাষ করা যায়।

টব প্রস্তুতি : 

ছাদ বাগানে ডালিম চারা লাগানোর জন্য ২০ ইঞ্চি ড্রাম অথবা টব জোগাড় করতে হবে। ড্রামের তলায় ৩-৫ টি ছিদ্র করে নিতে হবে, যাতে গাছের গোড়ায় জল জমে থাকতে না পারে। টব বা ড্রামের তলার ছিদ্রগুলো ইটের ছোট ছোট টুকরা দিয়ে বন্ধ করে দিতে হবে । টব বা ড্রামের গাছটিকে ছাদের এমন জায়গায় রাখতে হবে যেখানে সবসময় রোদ থাকে ।

মাটি প্রস্তুতি : 

ডালিম গাছের জন্যে মাটি হতে হবে বেলে দোয়াশ মাটি অর্থাৎ হে মাটিতে কাদা এবং বালির ভাগ সমান পরিমাণ।
এর জন্যে নিতে হবে ২ ভাগ সাদা বালি , এর সাথে ১ ভাগ সাধারণ বাগানের মাটি, ১ ভাগ ভার্মি কম্পোস্ট বা ১ বছরের পুরনো পচানো গোবর সার বা এক বছরের পচানো পাতা পঁচা সার, এগুলি ভালো করে মিশিয়ে এর সাথে ১ ভাগ কোকোপিট মেশাতে হবে অর্থাৎ মাটি : বালি : কম্পোস্ট : কোকোপিট = ১:২:১:১
এই মাটির মিশ্রণের সাথে ডি এ পি ৪০-৫০ গ্রাম, লাল পটাশ ৪০-৫০ গ্রাম এবং ২০০ গ্রাম হাড়ের গুড়া একত্রে মিশিয়ে ড্রাম বা টবে জল দিয়ে ১০-১২ দিন রেখে দিতে হবে। তারপর মাটি কিছুটা খুচিয়ে  আলগা করে দিয়ে আবার ৪-৫ দিন আগের মতো একইভাবে রেখে দিতে হবে। মাটি যখন ঝুরঝুরে হবে তখন একটি সবল সুস্থ কলমের চারা সেই টবে রোপণ করতে হবে। চারা রোপণের সময় গাছের গোড়া মাটি থেকে কোনভাবে আলাদা হওয়া যাবে না। চারা গাছটিকে সোজা করে সঠিকভাবে রোপণ করতে হবে। তারপর গাছের গোড়ায় মাটি কিছুটা উঁচু করে হাত দিয়ে মাটি চেপে চেপে দিতে হবে। ফলে গাছের গোড়া দিয়ে পানি বেশি ঢুকতে পারবে না। একটি সোজা চিকন লাঠি দিয়ে গাছটিকে বেধে দিতে হবে। চারা রোপণের শুরুর দিকে জল অল্প দিলেই চলবে। পরে ধীরে ধীরে পানি দেওয়া বাড়াতে হবে। তবে গাছের গোড়ায় পানি জমতেও দেওয়া যাবে না। 
ভার্মি কিনতে এই লিংকে ক্লিক করুন : ভার্মি কিনুন
কোকোপিট কিনতে এই লিংকে ক্লিক করুন : কোকোপিট কিনুন

ডালিম গাছ কোথায় রাখা উচিত : 

ডালিম গাছ যেন ৮-১০ ঘণ্টা সরাসরি সূর্যের আলো পায় এমন জায়গায় রাখতে হবে।

ডালিম গাছে সার প্রয়োগ : 

গাছ প্রতিস্থাপন এর ২-৩ মাস পর সার দেওয়া শুরু করতে হবে ।
(ক) ৪ মুঠো সর্ষে খোল গুড়ো + ৪ চা চামচ হাড় গুঁড়ো প্রতি ২০ ইঞ্চি ড্রাম এর জন্যে মাসে একবার। সার দেওয়ার আগে মাটি ভিজিয়ে রাখতে হবে। সার দেওয়ার দিন মাটি ভালো করে খুষে নিয়ে সার দিয়ে জল দিতে হবে।
(খ) ১ চা চামচ ইউরিয়া + ১ চা চামচ সিঙ্গেল সুপার ফসফেট + ১ চা চামচ এস ও পি ভালো করে মিশিয়ে ১৫ দিন অন্তর দিতে হবে।
(ক) নম্বর সার প্রয়োগের ৩০ দিন পরে (খ) নম্বর সার প্রয়োগ করে, তার আবার ১৫ দিন পরে (ক) এবং তার ৩০ দিন পর (খ), এভাবে চলতে থাকবে।

এক বছর পর টবের আংশিক মাটি পরিবর্তন করে দিতে হবে। প্রস্থে ২ ইঞ্চি এবং গভীরে ৬ ইঞ্চি শিকড়সহ  টব বা ড্রামের মাটি ফেলে দিয়ে নতুন সার মিশ্রিত মাটি দিয়ে পুনরায় টব বা ড্রাম  ভরে দিতে হবে। মাটি পরিবর্তনের এই কাজটি সাধারণত বর্ষার শেষে এবং শীতের আগে করাই উত্তম। ১০-১৫ দিন পর পর টব বা ড্রামের মাটি কিছুটা খুঁচিয়ে দিতে হবে।

ডালিম চাষে আগাছা দমন : 

ডালিম গাছের গোড়ায় কোন প্রকার আগাছা যেন লেগে না থাকে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। এজন্য নিয়মিতভাবে আগাছা পরিষ্কার করতে হবে। কেননা ডালিমের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন চাষাবাদ না হলে গাছ রোগাক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।

জল এর ব্যবস্থাপনা : ডালিম গাছে নিয়মিত জল দিতে হবে যাতে গাছের মাটি সম্পূর্ণ শুকিয়ে না যায়।

ডালিম গাছের ডাল ছাটাই

ছাদের ডালিম তথা আনার গাছের ডাল নিয়মিত ছাটাই করতে হবে । ডালিম গাছের পুরাতন ডালের নতুন শাখায় ফুল আসে। পুরাতন ডালে নতুন শাখা বের করার জন্যই ডাল পালা ছাটাই করা প্রয়োজন। এছাড়াও আনার গাছের শিকড় থেকে বের হওয়া সাকারও ছেঁটে দেওয়া প্রয়োজন।

ডালিম গাছের শিকড় ছাঁটাই : 

ডালিম গাছে সারা বছরই ফুল ও ফল হয়ে থাকে। সাধারণত বসন্তে এবং বর্ষার সময় গাছে বেশি ফুল ধরে। বসন্তের ফুল থেকে গ্রীষ্মকালে ফল পাওয়া যায় এবং এর গুণাগুণ খুবই নিম্নমানের হয়ে থাকে। কিন্তু বর্ষার ফুল থেকে প্রাপ্ত ফল অক্টোবর-নভেম্বরে সংগ্রহ করা যায়, যার গুণগত মান খুবই ভালো হয়। তাই অসময়ে তথা বর্ষায় গাছে ফুল আসার জন্য মার্চ-এপ্রিল মাসে ১৫ সেমি.গভীর করে মাটি খুঁড়ে শিকড়গুলোকে ১৫ দিন উন্মুক্ত করে রাখাতে হবে। পরবর্তীতে জৈব সারসহ মাটি চাপা দিয়ে সেচ প্রয়োগ করতে হবে।

ডালিমের রোগবালাই ও প্রতিকার :


ডালিমের প্রজাপতি বা ফলছিদ্রকারী পোকা : 

ডালিম ফলের মারাত্মক শত্রু পোকা হচ্ছে ডালিমের প্রজাপতি বা ফলছিদ্রকারী পোকা, যা ফলের ক্ষতি করে থাকে। এই পোকা দ্বারা আক্রান্ত ফলে ছত্রাক ও ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণ হতে পারে।

প্রতিকার :

(ক) আক্রান্ত ফল গাছ থেকে পেড়ে বা মাটিতে পড়ে থাকা  আক্রান্ত ফল কুড়িয়ে নষ্ট করে ফেলতে হবে।
(খ) গাছে ফল ধরার পর ফলের বৃদ্ধি শুরু হলে কাপড় বা পলিথিন বা কাগজ দিয়ে ফল ব্যাগিং করে দিলে এ পোকার আক্রমণ থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে।
(গ) এছাড়া প্রতি লিটার জলে ৫ ফোঁটা কনফিডর, তার ৪-৫ দিন পরে ১ লিটার জলে ৩০ ফোঁটা কাকা, তার ৪-৫ দিন পরে ১ লিটার জলে ৩০ ফোঁটা টাফগর এবং তার এক সপ্তাহ পরে ১ লিটার জলে ১ গ্রাম ফাঙ্গীসাইড SAAF মিশিয়ে গাছে এবং ফলে  স্প্রে (SPRAYER BOTTLE ) করতে হবে।

কাণ্ড ছিদ্রকারী পোকা :  

কাণ্ড ছিদ্রকারী পোকার আক্রমণ সাধারণত পরিচর্যাবিহীন গাছে দেখা যায়। এই পোকার শূঁককীট রাতের বেলা কাণ্ড ও শাখার ছাল ছিদ্র করে ভেতরে প্রবেশ করে এবং ভেতরের অংশ খেতে থাকে। দিনের বেলা ডালের গর্তের মধ্যে এই শূঁককীট লুকিয়ে থাকে ও বর্জ্য পদার্থ ত্যাগ করে। কাণ্ড বা শাখায় ছোট ছোট ছিদ্র বা বর্জ্য পদার্থ দেখে এ পোকার আক্রমণ লক্ষ করা যায়।

প্রতিকার : 

(ক) গর্তের মধ্যে সরু তার ঢুকিয়ে পোকার কীড়াকে খুঁচিয়ে মারার ব্যবস্থা করতে হবে।

(খ) গর্ত থেকে এ পোকার কীড়ার বর্জ্য পদার্থ পরিষ্কার করে গর্তে ইনজেকশনের সিরিঞ্জ বা তুলার সাহায্যে কেরোসিন বা পেট্রোল ঢুকিয়ে কাদা দিয়ে গর্ত বন্ধ করে দিলে পোকা মারা যাবে।

রস শোষণকারী পোকা : 

ছাতরা পোকা, সাদা মাছি, শুল্ক বা আঁশ পোকা, থ্রিপস, জাব পোকা ও মাকড় ডালিমের রস শোষণকারী পোকা হিসেবে বিবেচিত। এসব পোকার আক্রমণে পাতা, মুকুল, ফুল ও ছোট ফল ঝরে পড়ে। সাদা মাছি ও জাব পোকা পাতা ও কচি ডগার রস চুষে খায়। ফলশ্রুতিতে আক্রান্ত অংশ বিবর্ণ ও বিকৃত হয়ে যায়। এছাড়া এসব পোকার দেহ থেকে এক ধরনের মধু নিঃসৃত হয়, যা পাতায় লেগে থাকে। পরবর্তীতে পাতার গায়ে এই নিঃসৃত মধুর ওপর এক প্রকার ছত্রাক জন্মায়। ফলে গাছের খাদ্য তৈরি প্রক্রিয়া বিঘ্নিত হয়। মাকড় ও থ্রিপস পোকা পাতা, ফুলের বোঁটা, বৃতি ও দলমণ্ডলের অংশ ক্ষত করে এবং ক্ষত থেকে বের হওয়া কোষরস খায়। ফলে পাতার আগা কুঁকড়ে যায় এবং ফুল ঝরে যাওয়ায় ফলধারণ বাধাপ্রাপ্ত হয়।

প্রতিকার : 

(ক) ছাতারা পোকা ও শুল্ক পোকার কীট দমনের জন্য আক্রমণের প্রথম দিকে আক্রান্ত অংশ কেটে পুড়িয়ে ফেলতে হবে। এর পর প্রতি লিটার পানিতে ১ মিলি হারে ডায়াজিনন দলীয় কীটনাশক পানিতে মিশিয়ে গাছে স্প্রে করতে হবে।

(খ) জাব পোকা বা সাদামাছি দমনের জন্য প্রতি লিটার পানিতে ১ মিলি হারে ডাইমেথয়েট (টাফগর ) অথবা ০.৫ মিলি হারে ইমিডাক্লোপ্রিড ( কনফিডর ) দলীয় কীটনাশক পানিতে মিশিয়ে ১০-১২ দিন পর পর গাছে দুই বার স্প্রে করতে হবে।

(গ) মাকড় দমনের জন্য প্রতি লিটার পানিতে ১.২৫ মিলি হারে ভার্টিমেক/ সানমেক্টিন এবং ২ গ্রাম হারে সালফার ছত্রাকনাশক পানিতে মিশিয়ে গাছে স্প্রে করতে হবে।

ফলের দাগ রোগ : 

এই রোগ ছত্রাকজনিত কারণে হয়ে থাকে। ফল গাছ এ রেগে আক্রান্ত হলে  আক্রান্ত ফলের ওপর অনেক ছোট ও অনিয়মিত দাগ পড়ে। এই দাগগুলোর চারিদিকে সবুজ হলদে দাগ থাকে। পরবর্তীতে দাগগুলো লম্বা দাগে পরিণত হয়। ফলের খোসার নিচের বীজগুলো বাদামি বর্ণের হয়ে যায়।

প্রতিকার :   

রোগাক্রান্ত অংশ কেটে পুড়িয়ে ফেলতে হবে। প্রতি লিটার পানিতে ২ গ্রাম হারে মেনকোজেব (এম ৪৫) বা ১ গ্রাম হারে কার্বান্ডিজম( bavistin) ছত্রাকনাশক পানিতে মিশিয়ে ৮-১০ দিন পর পর গাছের আগা থেকে গোড়া পর্যন্ত ২-৩ বার ভালোভাবে স্প্রে করতে হবে।

ফল পচা রোগ : 

ছত্রাকজনিত এই রোগটি সাধারণত বর্ষাকালে দেখা যায়। এ রোগের জীবাণু দিয়ে ফুল আক্রান্ত হলে ফলধারণ বাধাপ্রাপ্ত হয় এবং কচি ফল ঝরে যায়। ফলের গায়ে, বিশেষ করে বোঁটায় হলদে বা কালো দাগ দেখে এ রোগের আক্রমণ বোঝা যায়। এই রোগের আক্রমণে ফলের খোসা কুঁচকে যায় ও ফলের ওজন কমে যায়। আক্রান্ত ফল কাঁচা থাকে, আকার ছোট হয় এবংফলের উজ্জ্বলভাব নষ্ট  হয়ে যায়। পরবর্তীতে ফল নরম হয়ে পচে যায়।

প্রতিকার : 

ফল পচা রোগের প্রতিকার ফলের দাগ রোগের প্রতিকারের অনুরূপ।

ফল ফেটে যাওয়া :  

ডালিমের ফল ফেটে যাওয়া একটি মারাত্মক সমস্যা। এটি কোন ছত্রাকজনিত রোগ নয়। এটি সাধারণত পুষ্টি উপাদানের অভাবজনিত কারণে বা মাটিতে রসের তারতম্যের কারণে হয়ে থাকে। ফলের বৃদ্ধির সময় শুকনো আবহাওয়ায় মাটিতে রসের অভাব দেখা দিলে ফলের বৃদ্ধি বাধাপ্রাপ্ত হয়। এজন্য ফলের ত্বক শক্ত হয়ে যায়। এরপর হঠাৎ বৃষ্টি হলে মাটিতে রসের আধিক্য ঘটলে ফলের ভেতরের অংশ দ্রুত গতিতে বৃদ্ধি পায়। যার কারণে ভেতরের চাপ সহ্য করতে না পেরে ফলের খোসা ফেটে যায়।

প্রতিকার :

(ক) ডালিম গাছে ফল ধরার পর থেকে গাছে ঘন ঘন জল দিতে হবে।

(খ) মাটিতে বোরনজনিত সার প্রতি গাছে ৪০ গ্রাম হারে মাটিতে প্রয়োগ করতে হবে।

(গ) ফলের বৃদ্ধির সময় সলুবর বোরন ২ গ্রাম/লিটার জল মিশিয়ে ৭-১০ দিন পর পর  ফলে ও গাছে ভালোভাবে স্প্রে করতে হবে।

(ঘ) তাছাড়া ডালিমের যেসব জাতে ফল ফাটা সমস্যা নেই সেসব জাতের ডালিমের চাষাবাদ করতে হবে।

বোরন কিনতে এই লিংকে ক্লিক করুন : বোরন কিনুন

ফল সংগ্রহ : 

আনারের কলমের গাছে ৩-৪ বছর থেকেই ফলন দেওয়া শুরু হয়। ফুল আসার পর থেকে ফল পাকা পর্যন্ত ৬ মাস সময় লাগে। পরিপুষ্ট ফলের খোসার রঙ হলদে বাদামি হয়ে এলেই ফল পাড়াতে হবে। গাছে ফল বেশি দিন রেখে দিলে ফল ফেটে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। যেসব গাছে ফল ফেটে যাওয়ার প্রবণতা থাকে সেসব গাছের ফল পুষ্ট হওয়ার কিছু আগেই পেড়ে নেওয়ায় উত্তম। তবে অপুষ্ট ফলের স্বাদ ও গুণাগুণ খুব একটা ভালো হয় না। ডালিমের খোসা বেশ শক্ত এজন্য পাকা ফল অনেক দিন সংরক্ষণ করা যায় ।

ফলন : 

ডালিম গাছ  সাধারণত চার-পাঁচ বছর বয়স থেকেই ফল দিতে শুরু করে। তবে শুরুর দিকে ফলন তেমন একটা আশানুরূপ হয় না। সাধারণত ৮-১০ বছর বয়স থেকে ডালিম গাছ ভালো ফলন দিয়ে থাকে। প্রথম ফল ধরার সময় গাছপ্রতি ২০-২৫ টির বেশি ফল পাওয়া যায় না। বয়স বাড়ার সাথে সাথে ফলন বাড়তে থাকে। দশ বছর বয়সের গাছে গড়ে ১০০-১৫০ টি ফল ধরে। তবে ভালো পরিচর্যা নিলে গাছপ্রতি ২০০-২৫০ টি ফল পাওয়া যেতে পারে। একটি ডালিম গাছ ত্রিশ বছর পর্যন্ত লাভজনক ফলন দিতে পারে।


**** এই গাছ ,সার এবং কীটনাশক কিনতে চাইলে যোগাযোগ করুন SIMPLE PLANT SOLUTION ৮২৯৬৫৯০৬৬৩ নম্বরে *****

Related Posts:

  • Nandini Flower Plant নন্দিনী ফুল গাছনন্দিনী ফুল গাছের সম্পূর্ণ পরিচর্যা  মাটি : এই গাছ গোড়ায় জল জমা একেবারে পছন্দ করেনা। তাই এই গাছের জন্য উচ্চ জলনিকাশি ব্যবস্থাযুক্ত মাটির প্রয়োজন।** এই গাছের গোড়ায় ২ দিন এর মত জল জমে থাকলে এই গাছ মারা… Read More
  • বেলী গাছ Arabian jasmine বেলী গাছ ক অথবা খ অথবা গ – এর যেকোনো একটি অথবা ঘুরিয়ে ফিরিয়ে প্রয়োগ করতে হবে । ১০-১২ ইঞ্চি টব এর জন্য প্রয়োজনীয় পরিমাণ দেওয়া হল । (ক) দুই চা-চামচ সর্ষে খোল গুঁড়া + এক চা-চামচ হাড় গুঁড়া + এক চা-চামচ শিং চাছা + এক … Read More
  • জবা র সম্পূর্ন পরিচর্যা Complete care of HIBISCUS জবা (নীল জবা বাদে )মাটি : নরমাল মাটি ২ ভাগ : সাদা বালি ১ ভাগ : কোকোপিট (আবশ্যক) ১ ভাগ + ভার্মি কম্পোস্ট বা জৈব সার ১ ভাগভার্মি কম্পোস্ট কিনুনকোকোপিট কিনুনকোন জায়গায় গাছ রাখা উচিত : টবে বসানোর ৫ দিন পর থ… Read More
  • Rose Care মাস অনুযায়ী গোলাপের পরিচর্যাRose Care মাস অনুযায়ী গোলাপের পরিচর্যা 🌹গোলাপ গাছ অতি সৌখিন একটি গাছ যাকে প্রতি মাসে আলাদা ভাবে কেয়ার না করলে গাছে অনেক সমস্যার সৃষ্টি হয় এবং গাছের চেহারা স্বাস্থ্য ভালো হয় না এবং শীতকালে ফুল বেশি পরিমাণে পাওয… Read More
  • ASIAN PIGEONWINGS অপরাজিতা ফুলASIAN PIGEONWINGS অপরাজিতা ফুল এর সম্পূর্ন পরিচর্যা  ইংরেজিতে Asian pigeonwings, bluebellvine, blue pea, butterfly pea, cordofan pea এবং Darwin pea বলে। ফুলটি গাঢ় নীল রঙের, কিন্তু নিচের দিকটা… Read More

0 comments:

Post a Comment