COMPLETE CARE OF PLANTS

WELCOME TO OUR BLOG
  • GO THOUGH OR WHATSAPP CATALOG

    You can get here PLANT AND OTHER PRODUCT PRICE ...

  • GO THOUGH OR FACEBOOK GROUP

    You can get here latest update of product with price...

  • GO THOUGH OR YOUTUBE CHANEL

    You can get here plant caring videos...

December 30, 2022

STOCK স্টক ফুলের গাছ এর সম্পুর্ণ পরিচর্যা

STOCK স্টক ফুলের গাছ এর সম্পুর্ণ পরিচর্যা
সুন্দর সুগন্ধি ফুল এই স্টক । শীতকালীন এই গাছের সম্পূর্ণ পরিচর্যা আলোচনা করা যাক।

স্টক গাছের মাটি প্রস্তুতি : এই গাছ উচ্চ জলনিকাশি সম্পন্ন মাটি পছন্দ করে। 
সাধারণ বাগানের মাটি ১ ভাগ + ২ ভাগ নদীর সাদা বালি ( silver sand ) + ১ ভাগ ভার্মি কম্পোস্ট বা গোবর সার বা পাতা পঁচা সার। এই ভাবে মাটি তৈরি করে ১০-১২ ইঞ্চি টব প্রতি ১/২ চা চামচ ফসফেট এবং ১/২ চা চামচ পটাশ ( এস ও পি ) মিশিয়ে নিতে হবে এবং ৮ ইঞ্চি টব প্রতি [ ১/২ চা চামচ ফসফেট এবং ১/২ চা চামচ পটাশ ( এস ও পি ) মিশিয়ে এর থেকে ১ চা চামচ] মিশিয়ে নিতে হবে।

স্টক গাছ কোন জায়গায় রাখতে হবে : এই গাছ ৮-১০ ঘণ্টা সরাসরি সূর্যের আলো পছন্দ করে। প্রতিস্থাপন এর পর ২-৩ দিন সেমি শেড এ রেখে গাছ সতেজ হয়ে গেলে একদম সারাদিন যেখানে সূর্যের আলো পরে সেখানে রাখতে হবে।

জলের ব্যবস্থাপনা : এই গাছ নিজের মাটি ভেজা ভেজা পছন্দ করে না। প্রতিস্থাপন এর পর সম্পূর্ণ জল দেওয়ার পর যখন দেখা যাবে ওপরের মাটি হালকা শুকিয়ে আসছে তখন আবার জল দিতে হবে। 
খাবারের ব্যবস্থাপনা : আগের ব্লগ এ বলা শীতকালীন তরল সার ১০ দিন অন্তর অন্তর দিলেই যথেষ্ট এবং এর সাথে সমান অনুপাতের এন পি কে (১৯-১৯-১৯ বা ২০-২০-২০) প্রতি ১৫-২০ দিন অন্তর ১/২ চা চামচ করে মাটিতে ছড়িয়ে দিলে অথবা ১ লিটার জলে ১ গ্রাম দিয়ে মিশিয়ে এর থেকে ২৫০ মিলি গাছ এর মাটিতে দিলে আরো ভালো রেজাল্ট পাওয়া যাবে ।

টিপস : 
(১) ফুল হয়ে যাওয়ার সাথে সাথে ঐ ফুলের নিচ থেকে পিঞ্চিং করলে আবার নতুন শাখা হবে এবং তাতে প্রচুর ফুল আসবে । 
(২) প্রতিস্থাপন এর এক সপ্তাহ পর থেকে রোগোর বা টা ১ লিটার জলে ৩০ ফোঁটা দিয়ে ভালো করে মিশিয়ে স্প্রে করতে হবে ১০-১৫ দিন অন্তর।

এই ভাবে স্টেপ ফলো করলে শীতকালে এই গাছে ফুলে ভরে যাবে।

**** এই গাছ ,সার এবং কীটনাশক কিনতে চাইলে যোগাযোগ করুন SIMPLE PLANT SOLUTION ৮২৯৬৫৯০৬৬৩ নম্বরে *****


December 15, 2022

সাদা গাঁদা গাছের সম্পূর্ণ পরিচর্যা

সাদা গাঁদা ফুল গাছের সম্পূর্ণ পরিচর্যা


বিগত কয়েক বছর ধরে এই সাদা গাঁদা আমাদের এখানে বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। এই গাঁদা এর পরিচর্যা সাধারণ অন্যান্য গাঁদার তুলনায় কিছুটা আলাদা। আজ আলোচনা করা হবে এই সাদা গাঁদা ফুল গাছ এর সম্পূর্ণ পরিচর্যা।

টব নির্বাচন : প্রথমেই আমরা জেনে নেব কত সাইজের টবে এই গাছ করা উচিত। প্রথমে ছোটো গাছ আমরা কিনে এনে ৪ ইঞ্চি টবে প্রতিস্থাপন করবো এবং গাছ একটু বড়ো হলে ৬ ইঞ্চি এবং শেষে ৮ ইঞ্চি টবে প্রতিস্থাপন করবো।

মাটি : এই গাঁদা অন্যান্য গাঁদা র  মত হালকা মাটি পছন্দ করে না। এই গাছের প্রয়োজন ভারী মাটি। তাই আমরা নিয়ে নেব  ২ ভাগ সাধারণ বাগানের মাটি + ১ ভাগ নদীর সাদা বালি + ১ ভাগ ভার্মি কম্পোস্ট বা গোবর সার বা পাতা পঁচা সার । এগুলো ভালো করে মিশিয়ে এই মাটির মিশ্রণে আমরা সাদা গাঁদা প্রতিস্থাপন করবো।

সূর্যালোকের প্রয়োজনীয়তা : অন্যান্য গাঁদা গাছ হালকা ছায়াতে অল্প বিস্তর করা গেলেও এই সাদা গাঁদা কোনোভাবেই ছায়াতে করা যাবে না। সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত সম্পূর্ণ সূর্যের আলো এই গাছে একান্ত প্রয়োজন।

জল এর ব্যবস্থাপনা : অন্যান্য গাঁদা গাছ এর মতই এই গাছেও মাটি একেবারে শুকিয়ে গেলে ভরপুর জল দিতে হবে।

খাবার এর ব্যবস্থাপনা : ১০ দিন অন্তর সর্ষে খোল জল + এন পি কে ১৯-১৯-১৯ স্প্রে সপ্তাহে একবার + মাইক্রোনিউট্রিএন্টস মাসে দুবার স্প্রে + এপ্সম সল্ট সপ্তাহে একবার স্প্রে করতে হবে।

রোগ - পোকা কাকা, থিটা,  কনফিডর এবং  সুপার সোনাটা প্রতি সপ্তাহে যেকোনো একটা ঘুরিয়ে ফিরিয়ে স্প্রে করে গেলে ৯০ শতাংশ ক্ষেত্রে কোনো পোকার আক্রমণ হয় না।

এই ভাবে স্টেপ ফলো করলে শীতকালে এই গাছে ফুলে ভরে যাবে।

**** এই গাছ ,সার এবং কীটনাশক কিনতে চাইলে যোগাযোগ করুন SIMPLE PLANT SOLUTION ৮২৯৬৫৯০৬৬৩ নম্বরে *****





December 14, 2022

ZZ Plant জি জি প্লান্ট এর সম্পূর্ণ পরিচর্যা

ZZ Plant জি জি প্লান্ট এর সম্পূর্ণ পরিচর্যা

জনপ্রিয় একটি ইনডোর প্লান্ট এই জি জি প্লান্ট।
আজ এই প্লান্ট এর সম্পূর্ণ পরিচর্যা সম্পর্কে আলোচনা করা হবে।

এই গাছের প্রয়োজনীয় মাটি : এই গাছের জন্য উপযুক্ত কিছু প্রকার মাটি তৈরির পদ্ধতি আলোচনা করা যাক : (১) ১ ভাগ ভার্মি কম্পোস্ট বা গোবর সার বা পাতা পঁচা সার + ১ ভাগ হলুদ বালি  বা সাদা বালি + ১ ভাগ সাধারণ বাগানের মাটি
(২) শুধু মাত্র কোকোপিট
(৩) শুধু মাত্র ভার্মি কম্পোস্ট বা গোবর সার
(৪) ১ ভাগ ভার্মি কম্পোস্ট + ১ ভাগ হলুদ বালি

এই গাছ কোথায় রাখা উচিত : এই গাছ কখনোই সরাসরি সূর্যের আলোতে রাখা যাবে না । ঘরে, বারান্দায়, ব্যালকনিতে , অফিসের টেবিল এ যেখানে হালকা আলো আসে সেই সমস্ত জায়গায় খুব ভালো হয়। 

এই গাছের জলের ব্যবস্থাপনা : ফার্স্ট টাইম জল দেওয়ার সময় ভরপুর জল দিয়ে তারপর থেকে যখন মাটির ওপর ভাগ হালকা শুকিয়ে আসবে তখন অল্প জল দিতে হবে, সেটা ২ দিন পরে হলেও তাই আবার সেই শুকনো টা ২ মাস পরে হলেও তাই, ওই ওপরের মাটি হালকা শুকিয়ে এলেই অল্প জল দিতে হবে। খুব বেশি জল না দেওয়াই ভালো। 
এই গাছের খাবারের ব্যবস্থাপনা : ১ চা চামচ সরষে গুঁড়ো খোল + ১/২ চা চামচ হাড় গুঁড়ো + ১/২ চা চামচ সাদা পটাশ ( SOP ) + ১/২ চা চামচ মাইক্রোনিউট্রিএন্টস গুঁড়ো মিশিয়ে মাসে একবার গাছের মাটির চারিদিকে ছড়িয়ে দিতে হবে। 

রোগ - পোকার ব্যবস্থাপনা : এই গাছে খুব বেশি পোকার আক্রমণ হয় না, তবে ৩-৪ মাস অন্তর একবার করে ফাঙ্গীসাইড স্প্রে করতে হবে এবং মাঝে মাঝে পাতলা কাপড় বা তুলো জলে ভিজিয়ে পাতা গুলি মুছে দিতে হবে।

এই ভাবে স্টেপ ফলো করলে এই গাছ খুব সুন্দরভাবে আপনাদের ঘরে বেড়ে উঠবে।

**** এই গাছ ,সার এবং কীটনাশক কিনতে চাইলে যোগাযোগ করুন SIMPLE PLANT SOLUTION ৮২৯৬৫৯০৬৬৩ নম্বরে *****



December 5, 2022

Dyanthus ডায়ান্থাস ফুল গাছের সম্পূর্ণ পরিচর্যা

Dyanthus ডায়ান্থাস ফুল গাছের সম্পূর্ণ পরিচর্যা 

ডায়ান্থাস খুবই জনপ্রিয় বিভিন্ন রঙের শীতকালীন ফুলগাছ। প্রায় এপ্রিল মে মাস পর্যন্ত এই গাছে ফুল পেয়ে থাকি আমরা। আসুন জেনে নেওয়া যাক এই গাছকে কিভাবে আমরা যত্ন করবো।

এই গাছের প্রয়োজনীয় মাটি : ১ ভাগ সাধারণ বাগানের মাটি + ১ ভাগ ভার্মি কম্পোস্ট + ১ ভাগ সাদা বালি --- ভালো করে মিশিয়ে এর সাথে ৮-১০-১২ ইঞ্চি টব এর হিসেবে  ২ চা চামচ নিমখোল + ১ চা চামচ সিঙ্গেল সুপার ফসফেট মিশিয়ে নিতে হবে।

সূর্যালোকের প্রয়োজনীয়তা : সরাসরি সূর্যের আলোতে রাখতে হবে।

জলের ব্যবস্থাপনা : এই গাছের টবের মাটির ওপরের অংশ শুকিয়ে গেলে জল দিতে হবে, গাছ সামান্য ঝিমিয়ে গেলে ভরপুর জল দিয়ে দিতে হবে।

খাবারের ব্যবস্থাপনা : প্রতি ২০ দিন অন্তর তরল সার প্রয়োগ করতে হবে । তরল সার বানানো শিখতে এই লিংকে ক্লিক করুন : তরল সার প্রস্তুতি
এই তরল সার এর সাথে মাস এ একবার ২-৩ ফোঁটা ভিনিগার মাটিতে দিয়ে জল দিয়ে দিতে হবে। 
তরল সার এর পরিবর্তে এই সার দেওয়া যেতে পারে ২০ দিন অন্তর : ১/২ চা চামচ ইউরিয়া + ১ চা চামচ সিঙ্গেল সুপার ফসফেট + ১/২ চা চামচ এস ও পি ( সাদা পটাশ ) (১০-১২ ইঞ্চি টবের মাপ অনুযায়ী ) 

রোগ - পোকার ব্যবস্থাপনা : ১০ দিন অন্তর টাফগর স্প্রে করতে হবে এবং মাস এ একবার এক চা চামচ ফুরাডন টবের মাটিতে ছড়িয়ে দিতে হবে ।

এই ভাবে স্টেপ ফলো করলে শীতকালে এই গাছে ফুলে ভরে যাবে।

**** এই গাছ ,সার এবং কীটনাশক কিনতে চাইলে যোগাযোগ করুন SIMPLE PLANT SOLUTION ৮২৯৬৫৯০৬৬৩ নম্বরে *****


PETUNIA পিটুনিয়া গাছের সম্পূর্ণ পরিচর্যা

PETUNIA পিটুনিয়া গাছের সম্পূর্ণ পরিচর্যা 
পিটুনিয়া শীতকাল এর শুরু থেকে এবং গরমের মাঝামাঝি সময় পর্যন্ত ভরপুর বিভিন্ন রঙের ফুলে ভরিয়ে রাখে আমাদের বাগান, ব্যালকনি।
আসুন জেনে নেওয়া যাক এই পিটুনিয়া এর সম্পূর্ণ পরিচর্যা।

টব নির্বাচন : পিটুনিয়ার জন্য সবথেকে উপযুক্ত টব হলো গামলা টাইপ টব। এছাড়া অনেকেই হ্যাঙ্গিং টবেও এই গাছ করে থাকেন। অগভীর ছড়ানো টব এই গাছের উপযুক্ত টব।

গাছ সংগ্রহ : কালীপুজোর পর থেকে এই গাছ এর ছোটো চারা এবং ডিসেম্বর মাসে এই গাছের বড়ো চারা সংগ্রহ করার আদর্শ সময়।

মাটি প্রস্তুতি : 
(১) দুমাস ধরে মাটি প্রস্তুতি : ১২ টি গামলা টব বা ৬ টি ১২ ইঞ্চি টবের মাপ অনুযায়ী সাধারণ বাগানের মাটি নিয়ে প্রতি টবের হিসেবে ১ গ্রাম খাওয়ার চুন মিশিয়ে জল ছিটিয়ে ভেজা ভেজা করে কোথাও ঢিবি করে কালো পলিথিন দিয়ে ঢেকে রাখতে হবে ১ মাস এবং এই ১ মাসের প্রতি সপ্তাহে একবার করে মাটিটা বের করে খেলিয়ে ওলোট পালোট করে পুনরায় ঢিবি করে পলিথিন ঢেকে বা বস্তায় মুখ বন্ধ করে রেখে দিতে হবে।  তারপর ১ মাস পর ৩ টি ১২ ইঞ্চি টবের ২ টব সাদা বালি + ১ টব ওই মাটি + আরো ২ টব ভার্মি কম্পোস্ট বা গোবর সার এবং ১ টব পাতা পচা সার খুব ভালো করে মিশিয়ে নিতে হবে। এই মিশ্রণের সাথে ১ আজলা হলুদ বালি ( ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে চেলে নিতে হবে ) + ১ মুঠো স্টেরামিল + ১ মুঠো কাঠ কয়লা গুঁড়ো ভালো করে মিশিয়ে সম্পূর্ণটা ছড়িয়ে রাখতে হবে এবং ৫-৬ ঘণ্টা পরে  হালকা জল দিয়ে ভিজিয়ে এক জায়গায় স্তূপ করে রাখতে হবে এবং কালো পলিথিন দিয়ে চাপা দিয়ে দিতে হবে। প্রতি ৭ দিন অন্তর মাটি টা বের করে একটু ছড়িয়ে ওলোট পালট করে আবার জল দিয়ে ভিজিয়ে আবার স্তূপ করে রাখতে হবে।এই ভাবে ১ মাস রাখতে হবে। এবং এর পর এই মাটি গাছ লাগানোর উপযুক্ত হবে।

(২) ১৫ দিন এ মাটি প্রস্তুতি : সাধারণ বাগানের মাটি ১ ভাগ + সাদা বালি ১ ভাগ মিশিয়ে এর সাথে সমপরিমাণ ভার্মি কম্পোস্ট বা গোবর সার বা পাতা পঁচা সার মিশিয়ে নিতে হবে। এর সাথে ১০-১৩ ইঞ্চি টবের মাপের ক্ষেত্রে ১ মুঠো সর্ষে খোল + ১ চা চামচ হারগুরো + ১ চা চামচ শিংকুচি + ১ চা চামচ এম ও পি (লাল পটাশ) মিশিয়ে একটি পাত্রে রেখে হালকা জল দিয়ে ভেজা ভেজা করে ১৫ দিন এক জায়গায় ঢেকে রেখে দিতে হবে। ১৬ তম দিনে এটা বের করে ছায়াতে ১০ ঘণ্টা ছড়িয়ে রেখে দিতে হবে। এইভাবে মাটি প্রস্তুত করতে হবে।

(৩) ১ দিন এ মাটি প্রস্তুতি : সাধারণ বাগানের মাটি ১ ভাগ + ভার্মি কম্পোস্ট ১ ভাগ + ১ চা চামচ ফসফেট মিশিয়ে সাথে সাথেই এই মিশ্রণে গাছ প্রতিস্থাপন করা যাবে ।

উপরের যেকোনো একটি পদ্ধতিতেই পিটুনিয়া এর মাটি প্রস্তুত করা যাবে ।

সূর্যালোকের প্রয়োজনীয়তা : সরাসরি সূর্যের আলো যেখানে আসে অন্তত ৮ ঘণ্টা, সেই স্থানে রাখতে হবে ।

জলের ব্যবস্থাপনা : এই গাছ প্রচুর গরম সহ্য করতে পারে, তাই বুঝে জল দিতে হবে। বেশি জল জমা থাকলে গাছ পচে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

খাবারের ব্যবস্থাপনা : আগের ব্লগ গুলোতে বর্ণনা করা তরল সার প্রয়োগ প্রতি ১০ দিন অন্তর এবং এই তরল সার দেওয়ার ঠিক ৫ দিন পরে এন পি কে ১৯-১৯-১৯ বা ২০-২০-২০ এই অনুপাতে ১/২ টেবিল চামচ প্রতি ১২ দিন অন্তর মাটিতে ছড়িয়ে দিতে হবে ( অর্থাৎ তরল সার এবং এন পি কে সার এর মাঝে অন্তত ৫ দিন এর ব্যবধান থাকা বাঞ্ছনীয় ) । এই এন পি কে মাটিতে যেমন দেওয়া যায়, আবার ১ লিটার জলে ১ গ্রাম মিশিয়ে স্প্রে ও করা যায় অথবা ১ লিটার জলে ১ গ্রাম মিশিয়ে প্রতি গাছের মাটিতে ২৫০ মিলি করেও দেওয়া যায় ( ১ বার স্প্রে এবং পরের বার মাটিতে, এভাবে দেওয়া যেতে পারে )
তরল সার এর ব্লগ পড়তে এই লিংক এ ক্লিক করুন : তরল সার প্রস্তুতি

রোগ - পোকার ব্যবস্থাপনা : 
>৭ দিন অন্তর যেকোনো ফাঙ্গিসাইড ১ লিটার জলে ১ গ্রাম মিশিয়ে স্প্রে করতে হবে ফুল আসার আগে অবধি 
> প্রতি ১০-১৫ দিন অন্তর টা স্প্রে করতে হবে ১ লিটার জলে ৩০ ফোঁটা দিয়ে

এই ভাবে স্টেপ ফলো করলে শীতকালে এই গাছে ফুলে ভরে যাবে।

**** এই গাছ ,সার এবং কীটনাশক কিনতে চাইলে যোগাযোগ করুন SIMPLE PLANT SOLUTION ৮২৯৬৫৯০৬৬৩ নম্বরে *****







December 1, 2022

Rose WINTER care গোলাপ এর শীতকালীন পরিচর্যা ( অক্টোবর - ফেব্রুয়ারি )(মিনিয়েচার গোলাপ এবং কালো, হলুদ গোলাপ বাদে )

Rose WINTER care গোলাপ এর শীতকালীন পরিচর্যা ( অক্টোবর - ফেব্রুয়ারি )
(মিনিয়েচার গোলাপ এবং কালো, হলুদ গোলাপ বাদে )
অক্টোবর এর শেষে যখন দিন এবং রাত এর তাপমাত্রার পার্থক্য ১০ ডিগ্রী, সেই সময় গোলাপ গাছের শীতকালীন পরিচর্যা শুরু।
প্রথমেই আসবো আমরা দুই বছর বয়স এর বেশি গোলাপ গাছ গুলিকে কিভাবে শীতকালীন পরিচর্যা করবো সেই প্রসঙ্গে। 
দুই বছরের বেশি বয়স্ক গোলাপ গাছের শিকড় কাটাই পদ্ধতি : শিকড় বা ডাল কাটাই ছাঁটাই এর ৭ দিন আগে কোনো একটি গ্রোথ রেগুলেটর স্প্রে করতে হবে এবং ৩ দিন আগে ফাঙ্গিসাইড স্প্রে করতে হবে। 
প্রথমে ডাল কাটাই ছাঁটাই করতে হবে এক বিগদা মত মাপে। এর ঠিক ১-২ দিন এর মধ্যেই শিকড় কাটাই ছাঁটাই করতে হবে। ডাল কাটাই এর সময় খেয়াল রাখতে হবে যাতে গাছ এ কোনো পাতা অবশিষ্ট না থাকে, থাকলে সেটা কেটে ফেলতে হবে। এর পর শিকড় কাটাই করে নিম্নলিখিত মাটি অনুসারে গাছটি নতুন করে প্রতিস্থাপন করতে হবে।
প্রতিস্থাপন এর মাটি : টব এর অর্ধেক সাধারণ বাগানের মাটি এবং বাকি অর্ধেক ভার্মি কম্পোস্ট ভালো করে মিশিয়ে এর সাথে ৫ চা চামচ সিং কুচি ও ক্ষুর কুচি + ২.৫ চা চামচ হারগুরো + ১ চা চামচ সাদা পটাশ ( SOP ) + ১/২ চা চামচ এপসম সল্ট ( MgSo4 ) + ১ চা চামচ ইউরিয়া মিশিয়ে নিতে হবে।
প্রতিস্থাপন এর সময় গোঁড়া এর grafted অংশটি সবসময় মাটির ওপরে রাখতে হবে।

প্রতিস্থাপন এর পরের পরিচর্যা : প্রতিস্থাপনের পর ৪ দিন গাছটিকে ছায়াযুক্ত স্থানে রাখতে হবে এবং তার পর ৩ দিন এমন জায়গায় রাখতে হবে যেখানে সকালের মিষ্টি রোদ পায় কিন্তু দুপুরের কড়া রোদের তীব্রতা যেনো না পায় এবং তারপর অর্থাৎ প্রতিস্থাপন এর ৭ দিন পর গাছটি সরাসরি ৮-১০ ঘণ্টা রোদ পায় এমন জায়গায় রাখতে হবে। ( কচি পাতা এক সপ্তাহের মধ্যেই দেখা যাবে, তখনই সূর্যের আলোতে বের করতে হবে )
নতুন শাখা আসার পরের পরিচর্যা : নতুন শাখা, পাতা যেইদিন দেখা যাবে , তার ঠিক ৩ দিন পর থেকে টাফগর স্প্রে করতে হবে ১ লিটার জলে ৩০ ফোঁটা নিয়ে প্রতি ৫ দিন অন্তর।
এই সময় যখন গাছ এ জল দেওয়া হবে, ওই জল এ প্রতি ৫ দিন অন্তর ১ লিটার এ ১ চা চামচ সাফ মিশিয়ে মাটি তে দিতে হবে।
গাছ এর কচি শাখা ১ আঙ্গুল লম্বা হলে ১ লিটার জলে ৩০ ফোঁটা গ্রোথ রেগুলেটর মিশিয়ে স্প্রে করতে হবে ভোরবেলা প্রতি ১০ দিন অন্তর।
কাটাই ছাঁটাই এর ৩০ দিন পর থেকে তরল সার প্রয়োগ করতে হবে : ৫০০ গ্রাম সর্ষে খোল এবং ১ লিটার ভাত এর মাড় -- ১ লিটার জলে মিশিয়ে ৭ দিন রাখতে হবে কোনো পাত্রে। এই ৭ দিন এর প্রতিদিন দুইবার একটি লাঠি দিয়ে একবার ডানদিকে একবার বাঁদিকে মিশ্রণ টি নেরে দিতে হবে। ৭ দিন পর সম্পূর্ণটা ছেঁকে নিয়ে এর সাথে ৫ লিটার জল মেশাতে হবে । প্রতি গোলাপ গাছে এই সার ১ মগ করে মাটিতে দিতে হবে ( সার দেওয়ার আগের দিন ভালো করে মাটি ভিজিয়ে নিতে হবে , নয়তো সার কাজ করবে না ) । এই তরল সার চলবে সম্পূর্ণ নভেম্বর মাস প্রতি ১০ দিন অন্তর।

ডিসেম্বর মাসে সার এবং অন্যান্য পরিচর্যা : 
২ চা চামচ সরষে খোল গুঁড়ো + ১ চা চামচ রক্তসার ( রক্তসার এর বদলে ১/২ চা চামচ ডি এ পি D.A.P. মেশানো যেতে পারে ) + ১ চা চামচ ডি এ পি D.A.P. + ১/২ চা চামচ ইউরিয়া + ১/২ চা চামচ সিংকুচি + ১/২ চা চামচ খুরকুচি 

** প্রতি ৩ দিন অন্তর মিরাকুলান স্প্রে
** প্রতি ৩ দিন অন্তর সাফ স্প্রে
** প্রতি ৩ দিন অন্তর স্প্রে
এর পর ৭ দিন অপেক্ষা। ৭ দিন পর আবার এই রুটিন । এভাবে চলবে ফেব্রুয়ারি মাস পর্যন্ত।
pesticide ( TAFGOR ) ---- after 3 days PGR ( MIRACULAN ) ---- after 3 days FUNGICIDE ( SAAF )

জানুয়ারি মাসে সার এবং অন্যান্য পরিচর্যা : ১০০ গ্রাম কাঁচা গোবর ১লিটার জলে ১৫ দিন ভিজিয়ে রাখতে হবে পাত্রের মুখ ঢাকা দিয়ে। ১৬তম দিনে সম্পূর্ণটা ছেঁকে নিয়ে তারসাথে জল মেশাতে হবে ততক্ষণ, যতক্ষণ না পর্যন্ত মিশ্রণটি লিকার চা এর মত লালচে রং আসে। এর পর এই মিশ্রণ থেকে প্রতি গাছের গোড়ায় ৩ কাপ দিতে হবে ১৫ দিন অন্তর।

** মাইক্রোনিউট্রিএন্টস দিতে হবে : যদি গুঁড়ো হয়, তাহলে মাস এ একবার ১ চা চামচ এবং যদি তরল হয়, তাহলে মাস এ একবার স্প্রে করতে হবে ১ লিটার জলে ৩০ ফোঁটা নিয়ে।

** প্রতি ৩ দিন অন্তর মিরাকুলান স্প্রে
** প্রতি ৩ দিন অন্তর সাফ স্প্রে
** প্রতি ৩ দিন অন্তর স্প্রে
এর পর ৭ দিন অপেক্ষা। ৭ দিন পর আবার এই রুটিন । এভাবে চলবে ফেব্রুয়ারি মাস পর্যন্ত।
** প্রতিদিন জল দিয়ে গাছ কে ভালো করে স্নান করাতে হবে সকাল বিকেল দুবার ( ফুলে যেনো জল না লাগে ) , ওষুধ দেওয়ার দিনগুলি বাদ দিয়ে ।

ফেব্রুয়ারি মাসের সার এবং অন্যান্য পরিচর্যা : 
ডি এ পি ১/২ চা চামচ + সিঙ্গেল সুপার ফসফেট ১/২ চা চামচ + এস ও পি ১/২ চা চামচ ভালো করে মিশিয়ে এর থেকে ১২ ইঞ্চি টবে ২ চা চামচ এবং ৮-১০ ইঞ্চি টবে ১.৫ চা চামচ ছড়িয়ে দিতে হবে।
 ** সকাল এ ভালোকরে জল স্প্রে করে স্নান করতে হবে 
** ফুলের ভারে গাছের ডাল নুইয়ে পড়লে এই সময় ৩ পাতার নীচের থেকে এবং ৫ পাতার ওপর থেকে ৪৫⁰ অ্যাঙ্গেল করে কেটে দিয়ে কাটা জায়গায় যেকোনো ফাঙ্গীসাইড এর প্রলেপ দিতে হবে ।
** ওষুধ ,ভিটামিন, গ্রোথ রেগুলেটর যেমনভাবে চলছিলো সেভাবেই চলবে।

এই ভাবে স্টেপ ফলো করলে শীতকালে এই গাছে ফুলে ভরে যাবে।

**** এই গাছ ,সার এবং কীটনাশক কিনতে চাইলে যোগাযোগ করুন SIMPLE PLANT SOLUTION ৮২৯৬৫৯০৬৬৩ নম্বরে *****






November 28, 2022

Vinca বিদেশী নয়নতারা গাছের সম্পূর্ণ পরিচর্যা

Vinca বিদেশী নয়নতারা গাছের সম্পূর্ণ পরিচর্যা 

এটি প্রধানত গ্রীষ্মকালীন ফুলের গাছ, তবে এই ভিনকা বা বিদেশী নয়নতারা শীতকালে খুবই ভালো ফুল দেয়, গরম কালে এবং বর্ষাকালেও ভরপুর ফুল দেয়।
এই গাছের প্রচুর কালারের ফুল পাওয়া যায়। কিন্তু এই গাছ এ বৃষ্টির জল একেবারেই লাগানো যাবে না। 
মাটির ব্যবস্থাপনা : সাধারণ বাগানের মাটি ২ ভাগ + ১ ভাগ ভার্মি কম্পোস্ট বা গোবর সার বা পাতা পঁচা সার + ১ ভাগ কোকোপিট ---- ভালো করে মিশিয়ে নিয়ে ৮ ইঞ্চি টব এর হিসেবে ১/২ চা চামচ ফসফেট এবং ১০ ইঞ্চি টব এর হিসেবে ১ চা চামচ ফসফেট এই মাটির সাথে মিশিয়ে নিতে হবে।
প্রতিস্থাপন এর পর দুদিন ছায়াতে রাখতে হবে এবং রাতে অবশ্যই কুয়াশা যেনো পায় সেইদিকে খেয়াল রাখতে হবে।

সূর্যালোকের প্রয়োজনীয়তা : শীতকালে সম্পূর্ণ সূর্যের আলোতে রাখতে হবে। তবে যারা ব্যালকনিতে এই গাছ করতে চান, কম আলোতেও খুব সুন্দর ভাবে এই গাছ হবে।
গরমকালে সেমি শেড এ যেখানে সকালের মিষ্টি আলো আসে কিন্তু দুপুরের কড়া রোদ পড়ে না, সেই জায়গায় রাখতে হবে এবং বৃষ্টির জল থেকে বাঁচানো সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ।

জলের ব্যবস্থাপনা : এই গাছের মাটিতে জল দেওয়ার পর যখন একটু একটু মাটি শুকিয়ে আসবে তখন আবার জল দিতে হবে। গাছের গোঁড়ায় যেনো জল না জমে

খাবারের ব্যবস্থাপনা : ৮ ইঞ্চি টবের ক্ষেত্রে ১ চা চামচ সাদা পটাশ + ১ চা চামচ এন পি কে ( ১৯-১৯-১৯ / ২০-২০-২০ ) + ১ চা চামচ ডি এ পি + ১ মুঠো সর্ষে গুঁড়ো খোল ভালো করে মিশিয়ে এই মিশ্রণ থেকে হাফ মুঠো টবের মাটি র চারিদিকে ছড়িয়ে জল দিয়ে দিতে হবে মাসে একবার এবং ১০ ইঞ্চি টবের ক্ষেত্রে ওই মিশ্রণটি ১ মুঠো দিতে হবে।
মাসে একবার মাইক্রোনিউট্রিএন্টস স্প্রে করতে হবে।
পোকামাকড় এর জন্যে যে চারটি কীটনাশক ব্যবহার করতে বলা হয়েছে ( কাকা, থিটা, সুপার সোনাটা এবং কনফিডর ) , এই গুলি প্রতি সপ্তাহে ১ বার করে ঘুরিয়ে ফিরিয়ে স্প্রে করে যেতে হবে এবং টবের মাটিতে মাস এ একবার ফুরাডন ১ চা চামচ ছড়িয়ে দিতে হবে এবং মাসে একবার যেকোনো ফানগিসাইড স্প্রে করতে হবে ১ লিটার জলে ১ গ্রাম দিয়ে।

এই ভাবে স্টেপ ফলো করলে শীতকালে এই গাছে ফুলে ভরে যাবে।

**** এই গাছ ,সার এবং কীটনাশক কিনতে চাইলে যোগাযোগ করুন SIMPLE PLANT SOLUTION ৮২৯৬৫৯০৬৬৩ নম্বরে *****



November 25, 2022

Calendula ক্যালেন্ডুলা গাছের সম্পূর্ণ পরিচর্যা

Calendula ক্যালেন্ডুলা গাছের সম্পূর্ণ পরিচর্যা 

অক্টোবর মাসের শেষের থেকে এই গাছের চারা লাগানোর উপযুক্ত সময়। 
এই গাছের উপযুক্ত টব নির্বাচন : এই গাছের জন্য ৬ ইঞ্চি মাটির টব উপযুক্ত। এছাড়া ৮-১০ ইঞ্চি টবে ২-৩ তে গাছ একসাথে বসাতে পারবেন।

এই গাছের প্রয়োজনীয় মাটি : দুভাগ নদীর সাদা বালি + ১ ভাগ সাধারণ বাগানের মাটি + ১ ভাগ ভার্মি কম্পোস্ট বা গোবর সার বা পাতা পঁচা সার মিশিয়ে এর সাথে ১ চা চামচ ফসফেট এবং ২ চা চামচ নিমখোল মিশিয়ে নিতে হবে।

প্রতিস্থাপনের পর  ২ দিন ছায়াতে রাখতে হবে এবং সন্ধ্যাবেলা খোলা আকাশের নিচে শিশির যাতে লাগে এমন জায়গায় রাখতে হবে। ২ দিন পর সরাসরি সূর্যালক পায় এমন জায়গায় রাখতে হবে।

জলের ব্যবস্থাপনা : মাটির উপরের অংশ ১-২ ইঞ্চি শুকিয়ে গেলে জল দিতে হবে। ভেজা ভেজা ভাব ( moisture ) রাখতে হবে।

খাবারের ব্যবস্থাপনা : এন পি কে (১৯-১৯-১৯ বা ২০-২০-২০) প্রতি ১৫ দিন অন্তর ১ চা চামচ করে মাটিতে ছড়িয়ে দিতে হবে এবং প্রতি ১০ দিন অন্তর তরল সার ( তরল সার প্রস্তুতি পদ্ধতি ব্লগে বিস্তারিত লেখা আছে ) প্রয়োগ করতে হবে।

রোগ পোকার ব্যবস্থাপনা : প্রতিস্থাপনের ২দিন পর থেকে প্রতি ১০ দিন অন্তর রগোর বা টাফগর স্প্রে করতে হবে এবং মাসে একবার টব এর মাটিতে ১চা চামচ ফুরাডন ছড়িয়ে দিতে হবে।

এই ভাবে স্টেপ ফলো করলে শীতকালে এই গাছে ফুলে ভরে যাবে।

**** এই গাছ ,সার এবং কীটনাশক কিনতে চাইলে যোগাযোগ করুন SIMPLE PLANT SOLUTION ৮২৯৬৫৯০৬৬৩ নম্বরে *****


Kalanchoe ক্যালাঞ্চ গাছের সম্পূর্ণ পরিচর্যা

Kalanchoe ক্যালাঞ্চ গাছের সম্পূর্ণ পরিচর্যা 
এই গাছটি একটি শীতকালীন সাকুলেন্ট গাছ কিন্তু প্রায় সারাবছরই এই গাছের থেকে ফুল পাওয়া যায়। এই গাছটি ইনডোর এও অল্প আলো আসে এমন জায়গায় করা যায়।

টব নির্বাচন :  ৬-৮ ইঞ্চি টব     

মাটির ব্যবস্থাপনা : ১ ভাগ সাধারণ বাগানের মাটি + ২ ভাগ নদীর সাদা বালি + ১ ভাগ ভার্মি কম্পোস্ট অথবা গোবর সার বা পাতা পঁচা সার ভালো করে মিশিয়ে নিতে হবে

সূর্যালোকের প্রয়োজনীয়তা : এই গাছটি সরাসরি সূর্যালোকে সবথেকে ভালো হয় আবার সেমি শেড এও খুব ভালো হয়( যেখানে উজ্জ্বল আলো আসে এবং দক্ষিণ দিকের আলো আসে
)

জলের ব্যবস্থাপনা : গাছের গোঁড়া যতক্ষণ না পর্যন্ত সম্পূর্ণ শোকাচ্ছে ততক্ষণ জল দেওয়া যাবে না।

খাবারের ব্যবস্থাপনা : তরল সার (আমাদের ব্লগ এ বিস্তারিত লেখা পেয়ে যাবেন ) প্রয়োগ করতে হবে ১০ দিন অন্তর এবং প্রতি ২০ দিন অন্তর এন পি কে (১৯-১৯-১৯ বা ২০-২০-২০) ১/২ চা চামচ ছড়িয়ে দিতে হবে মাটিতে

রোগ পোকার ব্যবস্থাপনা : প্রতি ৭ দিন অন্তর অবশ্যই ফাঙ্গিসাইড স্প্রে করতে হবে এবং প্রতি ১০ দিন অন্তর টাফগর স্প্রে করতে হবে।

এই ভাবে স্টেপ ফলো করলে শীতকালে এই গাছে ফুলে ভরে যাবে।

**** এই গাছ ,সার এবং কীটনাশক কিনতে চাইলে যোগাযোগ করুন SIMPLE PLANT SOLUTION ৮২৯৬৫৯০৬৬৩ নম্বরে *****


November 24, 2022

LIQUID FERTILIZER তরল সার প্রস্তুতি

LIQUID FERTILIZER তরল সার প্রস্তুতি

উপকরণ
> ২৫০ গ্রাম সর্ষে খোল বা বাদাম খোল নিতে হবে।
> ১ লিটার জল 
> ডি এ পি (DAP)
পদ্ধতি : 
২৫০ গ্রাম সর্ষে খোল ১ লিটার জলে ৭ দিন ধরে পচাতে হবে অথবা ২৫০ গ্রাম বাদাম খোল ১ লিটার জলে ৩ দিন পচাতে হবে। 
সর্ষে খোল ৭ দিন পচানোর পর অষ্টম দিনে ১.৫ চা চামচ ডি এ পি অথবা বাদাম খোল ৩ দিন পচানোর পর চতুর্থ দিনে ১.৫ চা চামচ ডি এ পি -- এই খোল পঁচা মিশ্রণে মিশিয়ে আরো একদিন সম্পূর্ণটা পচিয়ে নিতে হবে ।
সর্ষে খোল এর ক্ষেত্রে নবম দিনে এবং বাদাম খোল এর ক্ষেত্রে পঞ্চম দিনে একটি পরিষ্কার ছাকনি বা সুতির কাপড় দিয়ে সম্পূর্ণটা ছেকে নিতে হবে এবং ছাকার পরে যে তরল পাওয়া যাবে তার সাথে আরো ৫ লিটার জল মেশাতে হবে। 
এভাবে তরল সার তৈরি করে এর থেকে সমস্ত গাছের গোঁড়ায় ২৫০ মিলিলিটার করে দিতে হবে ।
এবং অবশ্যই মনে রাখতে হবে এই তরল সার শুকনো মাটিতে দেওয়া যাবে না, তাই তরল সার দেওয়ার আগের দিন রাতে গাছের গোঁড়া ভিজিয়ে দিতে হবে। 

**** শীতকালীন গাছ এবং অন্যান্য গাছ, সার এবং কীটনাশক কিনতে চাইলে যোগাযোগ করুন SIMPLE PLANT SOLUTION ৮২৯৬৫৯০৬৬৩ নম্বরে *****


November 19, 2022

Poinsettia পনসেটিয়া সম্পূর্ণ পরিচর্যা

Poinsettia পনসেটিয়া
মাটির ব্যবস্থাপনা : পনসেটিয়া একেবারেই জল সহ্য করতে পারেনা। এই কারনে সুন্দর জল নিকাশী ব্যবস্থা সম্পন্ন মাটি তৈরি করতে হবে এবং এর জন্যে ব্যবহার করতে হবে হালকা দোয়াশ মাটি।
২ ভাগ নদীর সাদা বালি + ১ ভাগ নর্মাল গার্ডেন মাটি + ১ ভাগ ভার্মি কম্পোস্ট  / ১ বছরের পুরনো  গোবর সার/ ১ বছরের পুরনো পচানো পাতা পঁচা সার ----- এই পরিমাণে সব মিশিয়ে গাছ প্রতিস্থাপন করে ভরপুর জল দিয়ে দিতে হবে এবং দুদিন সম্পূর্ণ ছায়াতে রাখতে হবে ( ঘর এর মধ্যে না ) ।

আলোর ব্যবস্থাপনা : এই গাছ এর সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ অংশ এই আলোর ব্যাপার।
এই গাছ ৬-৭ ঘণ্টা আলো পছন্দ করে, কিন্তু সেটা ইনডিরেক্ট আলো। আলো উজ্জ্বল হয়ে হবে কিন্তু আলোর প্রখরতা যেনো গাছ একেবারেই না পায়। সরাসরি আলো যেনো গাছে না লাগে। 

জলের ব্যবস্থাপনা : এই গাছের জলের অংশটিও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই গাছ একদিকে একেবারেই জল পছন্দ করেনা, আবার অন্যদিকে ভেজা ভেজা ভাব ( moisture) খুবই ভালোবাসে। তাই যখন জল দেওয়া হবে, ভরপুর জল দেওয়া হবে, তারপর এক সপ্তাহ জল দেওয়া যাবে না। এক সপ্তাহ পরে যখন দেখা যাবে ওপরের মাটি শুকিয়ে গিয়েছে তখন আবার ভরপুর জল দিয়ে দিতে হবে। 

খাবারের ব্যবস্থাপনা : এই গাছের জন্য খুব বেশি খাবার দরকার হয়না। এন পি কে ১৯-১৯-১৯ বা ২০-২০-২০ এইটি এক চা চামচ করে প্রতি মাসে এবার টব এর মাটির চারিদিকে ছড়িয়ে দিলেই চলবে , আর যাদের কাছে এন পি কে নেই, তারা এক মুঠো সর্ষে গুঁড়ো খোল + ১ চা চামচ হারগুরো ( হার গুঁড়ো এর পরিবর্তে ১ চা চামচ ফসফেট দেওয়া যাবে ) + ১ চা চামচ সাদা পটাশ ( SOP) মিশিয়ে এর থেকে ২ চা চামচ প্রতি মাস এ একবার মাটিতে ছড়িয়ে দিতে হবে।

রোগ পোকার ব্যবস্থাপনা : এই গাছে সাদা মাছি, থ্রিভস, মাইটস, অ্যাফিডস হয়।
সাদা মাছির জন্যে ইমিডাক্লোরোপিড কম্পোজিশন এর যেকোনো পেস্টিসাইড ১ লিটার জলে ৫ ফোঁটা দিয়ে প্রতি ১৫-২০ দিনে একবার স্প্রে করলে সাদা মাছি হবে না। 
মাইটস, অ্যাফিডস এর জন্যে টাফগর বা রগর ১ লিটার জলে ৩০ ফোঁটা দিয়ে স্প্রে করতে হবে প্রতি ১০ দিন অন্তর।
গাছের পাতায় সাদা স্পট বা ব্রাউন স্পট এলে সেক্ষেত্রে মাইক্রোনিউট্রিএন্টস স্প্রে করতে হবে।

এই ভাবে স্টেপ ফলো করলে শীতকালে এই গাছে ফুলে ভরে যাবে।

**** এই গাছ ,সার এবং কীটনাশক কিনতে চাইলে যোগাযোগ করুন SIMPLE PLANT SOLUTION ৮২৯৬৫৯০৬৬৩ নম্বরে *****

November 3, 2022

১০টি সবজির ফুল ফোটার সময় ও কৃত্রিম পরাগায়ন পদ্ধতি

 ১০টি সবজির ফুল ফোটার সময় ও কৃত্রিম পরাগায়ন পদ্ধতি
 বেশির ভাগ কুমড়া জাতীয় ফসলে স্ত্রী ফুল ও পুরুষ ফুল আলাদা ফোটায় পরাগায়নের জন্য অন্য মাধ্যম যেমন কীটপতঙ্গের প্রয়োজন হয়। 
পরাগায়ন ঠিকমতো না হলে ফল শুকিয়ে পচে বা ঝরে গিয়ে প্রায় ৯৫% ফলন কমে যেতে পারে। তখন হাত পরাগায়নের মাধ্যমে কৃত্রিম উপায়ে পরাগায়ন করিয়ে দিতে হয়। 

➡️পরাগায়ন পদ্ধতি 
একটি পুরুষ ফুল নিয়ে স্ত্রী ফুলের গর্ভমুন্ডে লাগালে পরাগরেণু স্ত্রী ফুলে লেগে যাবে। অনেক সময় হালকা করে ঘসে দিতে হয়। ব্রাশ দিয়েও করা যায়। এভাবে কৃত্রিম পরাগায়ন সম্পন্ন হয়। 

তবে কোন সময় পরাগায়ন করতে হবে, এজন্য কুমড়াগোত্রীয় ফুল কখন ফোটে সে বিষয়ে আমাদের জানা প্রয়োজন। চলুন জেনে নেই-

শসা
 শসার পুরুষ ফুল ফোটা বা বন্ধ হওয়া দিনের আলোর দৈর্ঘ্যের সাথে সম্পর্কযুক্ত। পুরুষ ফুল সাধারণত সকালে ফোটে এরং পরাগরেণু দুপুর ২.০০টা পর্যন্ত সর্বোচ্চ কর্মক্ষম থাকে এবং বেলা বাড়ার সাথে  সাথে নিস্ক্রিয় হতে থাকে। শশার স্ত্রীফুলও সকালে ফোটে তবে ফুল ফোটার ২ ঘণ্টার মধ্যে পরাগায়ন করতে হবে। কেননা গর্ভমুন্ডে খুব কম সময়ের জন্য কর্মক্ষম থাকে।

করলা
করলার ফুল ভোর ৪.০০টা থেকে সকাল ৭.৩০টা এর মধ্যে ফুটতে শুরু করে এবং সকাল ৬.০০ টা থেকে সকাল ৯.৫৫টা পর্যন্ত সম্পূর্ণরূপে ফুটে যায়। পুরুষ ফুলের পরাগধানী সকাল ৬.০০টা থেকে সকাল ৮.৫৫টা পর্যন্ত পরাগরেণু উন্মুক্ত করে। তাই সকাল ৬.০০টা থেকে সকাল ৯.০০টার মধ্যে করলার কৃত্রিম পরাগায়ন করতে হবে। গর্ভমুন্ডের ধারণক্ষমতা সাধারণত ফুল ফোটার ৮ ঘণ্টা আগে থেকে ফুল ফোটার ১২ ঘণ্টা পর পর্যন্ত সক্রিয় থাকে।

 ✅লাউ
লাউ ফসলের ফুল সকাল ৯.০০টা থেকে ফুটতে শুরু করে এবং বিকাল ৪.০০টা থেকে রাত ৮.০০টার মধ্যে সম্পূর্ণ ফুল প্রস্ফুটিত হয়। পরাগধানী সকাল ১১.০০টা থেকে ২.০০টার মধ্যে পরাগরেণু উন্মুক্ত করে। লাউ ফুল ফোটার পর অল্প সময় খোলা থাকে ফলে  লাউয়ের পরাগায়ন বিকাল ৪.০০টা থেকে সন্ধ্যা ৭.০০টার মধ্যে করতে হবে।

তরমুজ
আরেকটি সুস্বাদু ফল তরমুজের ফুল ফোটার সময় সকাল ৫.৩০টা থেকে সকাল ৬.৩০টা।পরাগধানী সাধারণত  সকাল  ৫.০০টা থেকে ৬.০০টার মধ্যে পরাগরেণু উন্মুক্ত করে এবং রেণু সকাল ৫.০০টা থেকে দুপুর ২.০০টা পর্যন্ত কর্মক্ষম থাকে। গর্ভমুন্ডের ধারণক্ষমতা ফুল ফোটার ২ ঘণ্টা আগে থেকে ৩ ঘণ্টা পর পর্যন্ত সক্রিয় থাকে। ফলে খরমুজের কৃত্রিম পরাগায়ন সকাল ৫.০০টা থেকে সকাল ৮.০০টার মধ্যে করতে হবে।

পটল
পটোলের ফুল সাদা। পটোলের পুরুষ এবং স্ত্রী গাছ আলাদা। পটোল একটি উচ্চমাত্রার পর-পরাগায়ন ফসল। এজন্য স্ত্রী এবং পুরুষ গাছের অনুপাত হতে হবে ৯:১ অথবা ১০:১। পুরুষ ফুল স্ত্রী ফুলের ১৫ থেকে ২৯ দিন পর জন্মায়। তাই পুরুষ গাছ স্ত্রী গাছের চেয়ে ১৫-২০ দিন আগে রোপণ করতে হয়। পটোল ফুলের কৃত্রিম পরাগায়ন ভোর ৫.০০টা থেকে সকাল ৮.০০টার মধ্যে করতে হয়।

ঝিঙে
ঝিঙে ফুল বিকালের দিকে ফোটে। ফুল ফোটার সময় সাধারণত বিকাল ৫.০০টা থেকে রাত ৮.০০টার মধ্যে। পরাগধানী পরাগরেণু বিকাল ৫.০০টা থেকে ৮.০০টা এর মধ্যে উন্মুক্ত করে। পরাগরেণুর কর্মক্ষমতা ফুল ফোটার দিন সবচেয়ে বেশি থাকে এবং ২-৩ দিন পর্যন্ত  এটা স্থায়ী হয়। গর্ভমুন্ডের ধারণক্ষমতা ফুল ফোটার ৬ ঘণ্টা আগে থেকে ফুল ফোটার ৮৪ ঘণ্টা পর পর্যন্ত স্থায়ী হয়। তবে ফুল ফোটার দিন বিকাল ৫.০০টা থেকে রাত ৮.০০টার মধ্যে ঝিঙে ফুলের পরাগায়ন করিয়ে দিতে হবে।

চিচিঙ্গা
সন্ধ্যা ৭.০০টা থেকে রাত ৮.০০টার মধ্যে ফুটতে শুরু করে চিচিঙ্গা ফুল এবং স্ত্রী ফুল ১ থেকে ২ ঘণ্টার মধ্যে সম্পূর্ণ ফুটে যায়। পুরুষ ফুলের ফুটতে ১৯ মিনিট থেকে ৩৩ মিনিট সময় লাগে। বিকাল ৪.০০টা থেকে ৫.০০টার মধ্যে পরাগধানী ফাটতে শুরু করে এবং ৩ ঘণ্টার মধ্যে অর্থাৎ সন্ধ্যা ৭.০০টা থেকে রাত ৮.০০টার মধ্যে পরাগরেণু উন্মুক্ত হয়। চিচিঙ্গা ফুলের কৃত্রিম পরাগায়ন সকাল ৬.০০টা থেকে সকাল ৯.০০ টার মধ্যে করতে হবে।

কাঁকরোল
কাঁকরোলের পুরুষ এবং স্ত্রী ফুল আলাদা গাছে ধরে এবং পুরুষ গাছে কুড়ি ধারনের ১৫দিন পরে ফুল ফোটে এবং স্ত্রী গাছে ফোটে ১০ দিন পর। তাই পুরুষ গাছ আগে লাগাতে হয়। কাঁকরোল পুরুষ ফুল ভোর ৪.০০ টার সময় ফুটতে শুরু করে। স্ত্রী ফুল সকাল ৬.০০টা থেকে ৬.২০টার মধ্যে ফুটতে শুরু করে। সকাল ৫.০০টা থেকে ৬.০০টার মধ্যে সবচেয়ে বেশি ফুল ফোটে। ফুল ফোটার ১২ ঘণ্টার মধ্যে পরাগায়ন করলে ৬৪% পর্যন্ত ফল ধারণ করে। ১২ ঘণ্টার উপরে গেলে ফল ধারণ ১৭% এর নিচে চলে আসে। এজন্য ফুল ফোটার সাথে সাথে পরাগায়ন করে দিতে হবে।

মিষ্টি কুমড়া
মিষ্টি কুমড়া ফুল ভোর ৩.০০টা থেকে ভোর ৪.০০টা পর্যন্ত ফুটতে শুরু করে এবং ভোর ৫.০০টা থেকে ৬.০০ টার মধ্যে সর্বোচ্চ ফুল ফোটে। ফুল সাধারণত ৩ ঘণ্টা ৩০ মিনিট ফুটন্ত অবস্থায় থাকে। ফুটন্ত ফুল সকাল ৮.০০টা থেকে বন্ধ হওয়া শুরু করে এবং ১১.০০টার মধ্যে সম্পূর্ণ ফুল বন্ধ হয়ে যায়। এজন্য মিষ্টি কুমড়ার কৃত্রিম পরাগায়ন সকাল ৮.০০টার মধ্যে করতে হবে।

চাল কুমড়া
চাল কুমড়ার পুরুষ ফুল সাধারণত ভোর ৪.৩৩টা থেকে ভোর ৪.৪৫টা নাগাদ ফুটতে শুরু করে এবং ২০ মিনিট থেকে ৩০ মিনিট এর মধ্যে  সম্পূর্ণ ফুল ফুটে যায়। স্ত্রী ফুল ভোর ৪.২০টা থেকে ভোর ৪.৩০টা নাগাদ ফুটতে শুরু করে এবং ২০ মিনিট থেকে ২৫ মিনিট এর মধ্যে  সম্পূর্ণ ফুল ফুটে যায়। পরাগধানী সাধারণত রাত ১.৪৫টা থেকে ২.৪০টা এর মধ্যে ফাটতে শুরু করে এবং গর্ভমুন্ডের ধারণক্ষমতা ফুল ফোটার ৬ ঘণ্টা আগে থেকে শুরু করে ১৬ ঘণ্টা পর পর্যন্ত সক্রিয় থাকে। পরাগরেণু ফুল ফোটার ২০ ঘণ্টা পর পর্যন্ত সজীব থাকে। চাল কুমড়ার   কৃত্রিম পরাগায়ন সকাল ৯.০০টার মধ্যে করতে হয়।

সতর্কতা 
কৃত্রিম পরাগায়নের ক্ষেত্রে যে বিষয়টি খেয়াল রাখতে হবে সেটি হচ্ছে পুরুষ এবং স্ত্রী ফুল দুটি যেন একই সময় ফুটেছে এমন ফুল নির্বাচন করা হয়। বড় ক্ষেত হলে স্প্রে মেশিনে পানি নিয়ে পরাগরেণু মিশিয়ে স্প্রে করা অথবা ড্রপার দিয়ে ফুলে পানির ফোটা দেয়া। তাহলে ফল ধারণ বৃদ্ধি পাবে। এছাড়া যদি ১০ লিটার পানিতে ২০ গ্রাম পাথুরে চুন এবং ৩ গ্রাম বোরন সার মিশিয়ে পরপর ৩ দিন বিকালে গাছের গোড়া থেকে আগা পর্যন্ত সম্পূর্ণ ভিজিয়ে দেয়া হয় তাহলে পুরুষ ফুলের সংখ্যা কমে যাবে স্ত্রী ফুলের সংখ্যা বেড়ে যাবে এবং ফলন বৃদ্ধি পাবে।

কাজেই আমরা যদি সঠিক সময় নির্ধারণ করে কুমড়াগোত্রের ফসলগুলোর কৃত্রিম পরাগায়ন করতে পারি তাহলে অধিক ফলন পাবো

**** এই গাছ ,সার এবং কীটনাশক কিনতে চাইলে যোগাযোগ করুন SIMPLE PLANT SOLUTION ৮২৯৬৫৯০৬৬৩ নম্বরে *****




November 1, 2022

Polash Gach পলাশ গাছের সম্পূর্ণ পরিচর্যা

Polash Gach পলাশ গাছের সম্পূর্ণ পরিচর্যা 
পলাশ গাছ খুব কষ্ট সইতে পারে। লোনা, শুষ্ক ও রুক্ষ মাটিতেও পলাশ একপ্রকার বিনা যত্নেই ফুল দেয়। ফুল ফোটার সময় সাধারণত গাছে কোনো পাতা থাকে না।


মাটি : বাগানের সাধারণ মাটি ১ ভাগ + নদীর সাদা বালি ১ ভাগ ( সাদা বালি না থাকলে কনস্ট্রাকশন এর লাল বালি ব্যবহার করা যাবে ) + ১ ভাগ ভার্মি কম্পোস্ট ভালো করে মিশিয়ে এর সাথে ১০-১২ ইঞ্চি টব এর ক্ষেত্রে ১ চা চামচ সিঙ্গেল সুপার ফসফেট + ১/২ চা চামচ পটাশ + ২ চা চামচ নিম খোল মিশিয়ে নিতে হবে ।
আরেক উপায়ে মাটি তৈরি করা যায় : ইট এর ভাটা র আশেপাশে এক প্রকার রাবিশ পাওয়া যায়, যার সাথে সমপরিমাণ ভার্মি কম্পোস্ট মিশিয়ে নিয়ে তাতে এই গাছ প্রতিস্থাপন করলে খুব ভালোভাবে এই গাছ করা যাবে।

সূর্যালোকের প্রয়োজনীয়তা : ফুল সানলাইট এ সবচেয়ে ভালো ফুল পাওয়া যায়, তাছাড়া সেমি শেড অর্থাৎ যাদের ব্যালকনিতে গাছ এবং সেখানে কোনো ডাল রোদ্দুর পায়, তবে সেই ডাল এ ফুল  হবে।
 
জলের ব্যবস্থাপনা : প্রতিস্থাপন এর পর ভরে জল দিতে হবে। তারপর মাটি একদম শুকিয়ে গেলে জল দিতে হবে ।

সার এর ব্যবস্থাপনা : প্রতি মাসে একমুঠো সর্ষে খোল গুঁড়ো মাটিতে ছড়িয়ে দিতে হবে এবং এর সাথে সপ্তাহে একবার এন পি কে ১৯-১৯-১৯ স্প্রে করতে হবে ১ লিটার জল এ ১ গ্রাম এবং মাস এ একবার মাইক্রোনিউট্রিএন্টস স্প্রে করতে হবে।
এগুলো না থাকলে আমাদের তৈরি স্পেশাল মিক্স সার গাছ এ প্রতি মাস এ দিলে এর কিছু দেওয়ার দরকার হবে না।

রোগ পোকার ব্যবস্থাপনা : (১) বেশি জল দিলে গাছের গোঁড়া পচে যায়
(২) ডাই ব্যাক এর সম্ভাবনা থাকে। তাই কোনো ডাল শুকিয়ে আসছে দেখতে পেলেই ধারালো কাচি দিয়ে কেটে ফেলতে হবে এবং ফাঙ্গিসাইড লেই করে প্রলেপ দিয়ে দিতে হবে কাটা জায়গায়
(৩) কাকা, থিটা, কনফিডার এবং সুপার সোনাটা এই চারটি কীটনাশক সংগ্রহে রাখবেন এবং প্রতি সপ্তাহে যেকোনো একটি ঘুরিয়ে ফিরিয়ে স্প্রে করলে গাছে এ কোনো পোকার আক্রমণ হবে না।

অক্টোবর নভেম্বর মাস এ এই গাছ সংগ্রহ করলে ফেব্রুয়ারি তে এই গাছে ফুল পাওয়া যাবে।

**** এই গাছ ,সার এবং কীটনাশক কিনতে চাইলে যোগাযোগ করুন SIMPLE PLANT SOLUTION ৮২৯৬৫৯০৬৬৩ নম্বরে *****


October 1, 2022

WINTER FLOWER GENERAL SOIL MIX শীতকালীন ফুল গাছ এর একধরনের মাটি

শীতকালীন ফুল গাছ এর একধরনের মাটি 

 
আজ আলোচনার বিষয়বস্তু হলো এমন এক ধরনের মাটি প্রস্তুতি যাতে সমস্ত রকম শীতকালীন ফুল গাছ প্রতিস্থাপন করা যাবে এবং তাতে ভরপুর ফুল পাওয়া যাবে।
তাহলে জেনে নেওয়া যাক কিভাবে এই মাটি প্রস্তুত করতে হবে !!
১ ভাগ সাধারণ বাগানের মাটি ( এঁটেল মাটি ) + ১ ভাগ নদীর সাদা বালি মাটি + ১ ভাগ ভার্মী কম্পোষ্ট বা এক বছরের পুরানো পচানো গোবর সার বা এক বছরের পুরনো পচানো পাতা পঁচা সার মিশিয়ে মাটি তৈরি করে একদিন রোদ এ শুকিয়ে নিতে হবে এবং একবার চালুনি দিয়ে চেলে নিতে হবে ।
এবার জানা যাক এই মাটিতে গাছ লাগানোর পরবর্তী স্টেপ কী করতে হবে : মরসুমের এই গাছগুলি যখন ১.৫ ইঞ্চি টব থেকে ৩ ইঞ্চি তে এবং তারপর ৩ ইঞ্চি থেকে ৮-১০ ইঞ্চি টবে প্রতিস্থাপন করা হবে , তার ৩-৪ দিন পরে সর্ষে খোল পঁচা জল দিতে হবে ( এই পদ্ধতি শেষে আলোচনা করা হচ্ছে) এক কাপ করে প্রতি সপ্তাহে একবার। এর সাথে প্রতি ৮-১০ ইঞ্চি টবে ৬-৭ ডি এ পি দানা টবের চারিদিকে ছড়িয়ে দিতে হবে । 
সমস্ত রকম সার দেওয়ার আগেরদিন রাত এ গাছের গোঁড়া ভিজিয়ে দিতে হবে এবং পরেরদিন ভোরবেলায় সার প্রয়োগ করতে হবে।

** শীতকালীন তরল সার : ২৫০ গ্রাম সর্ষে খোল বা বাদাম খোল ১ লিটার জলে ৭ দিন রেখে পচিয়ে ( প্রতিদিন একবার করে একটা লাঠি দিয়ে জলটা নাড়িয়ে দিতে হবে এবং তারপর মুখ ঢাকা দিয়ে রাখতে হবে ) অষ্টম দিনে এর সাথে ২ টেবিল চামচ ডি এ পি মিশিয়ে ১ দিন রেখে নবম দিনে পুরোটা ছেকে নিয়ে তার সাথে আরো ৫ লিটার জল মিশিয়ে তার থেকে প্রতি গাছে ১ কাপ করে দিতে হবে।

**** শীতকালীন বিভিন্ন ফুল, সব্জিগাছ এর চারা, বীজ ,সার এবং কীটনাশক কিনতে চাইলে যোগাযোগ করুন SIMPLE PLANT SOLUTION ৮২৯৬৫৯০৬৬৩ নম্বরে *****

August 24, 2022

Anthurium Plant Care এ্যানথুরিয়াম গাছের পরিচর্যা

Anthurium Plant Care এ্যানথুরিয়াম গাছের পরিচর্যা

এ্যানথুরিয়াম খুব সুন্দর বায়ু পরিশোধক একটি ইনডোর গাছ , যেখানে উজ্জ্বল অপ্রত্যক্ষ সূর্যের আলো আসে। এ্যানথুরিয়াম এ্যারেসী পরিবারভুক্ত বহুবর্ষজীবী কান্ডহীন হারবেসিয়াস জাতীয় বাহারী পাতা ও ফুলের গাছ। এ গাছের সবচেয়ে আকর্ষণীয় অংশ হল স্প্যাথ। স্প্যাথ আসলে পাতার পরিবর্তিত রূপ।
ছোট সাকার/চারা লাগালে ফুল আসতে ৯-১০ মাস সময় নেয়। ফুলের সজীবতা ২০ দিন পর্যন্ত থাকে। বছরে একটি ঝাড় থেকে ৫-৬টি ফুল পাওয়া যায় 
**এ্যানথুরিয়াম উষ্ণ ও আদ্র আবহাওয়া উপযোগী।

এ্যানথুরিয়াম গাছ এর মাটি : সইল মিডিয়া (১): ১/২ ভাগ স্ফ্যাগনাম মস + ১/৪ ভাগ কোকোপিট + ১/৪ ভাগ সাধারণ বেলে দোআঁশ মাটি + ১ চা চামচ হার গুঁড়ো ( স্টিম ) 
সইল মিডিয়া (২) :
কোকোপিট ২০% + সাধারণ বেলে দোআঁশ মাটি ২০% + ছোটো নারকেল ছোবড়া ২০% + ভার্মি কম্পোস্ট ৪০% + ১ চা চামচ হার গুঁড়ো ( স্টিম ) 
সইল মিডিয়া (৩) : সাধারণ বেলে দোআঁশ মাটি ৩০% + চারকোল ২০% + ছোটো নারকেল ছোবড়া ২০% + ভার্মি কম্পোস্ট ২০% + ১০% perlite + ১ চা চামচ হার গুঁড়ো ( স্টিম ) 

এই গাছের এরিয়াল রুট দেখা যায় এবং এই এরিয়াল রুটগুলি যাতে খুব তাড়াতাড়ি শুকিয়ে না যায় এই জন্য মালচিং করতে হবে কোকোপিট দিয়ে।

এ্যানথুরিয়াম গাছে জলের ব্যবস্থাপনা : আঙ্গুল প্রবেশ করিয়ে দেখতে হবে মাটি ভিজে ভিজে আছে কিনা। ভিজে থাকলে কখনোই জল দেওয়া যাবে না। ভিজে থাকলে আবার ১-২ দিন পর একই ভাবে দেখতে হবে যে ময়শ্চার কতটা, যদি শুকনো হয়,তখনই একমাত্র জল দিতে হবে। 
মাঝে মাঝে জল স্প্রে করতে হবে এবং কোনো ভিজে সুতির কাপড় বা তুলো ভিজিয়ে পাতা পরিষ্কার করে দিতে হবে।
শুষ্ক আবহাওয়া প্রধানত শীতকালে ১ দিন অন্তর জল স্প্রে ( কুয়াশার মতো ) করতে হবে আর্দ্রতা বজায় রাখতে।

এ্যানথুরিয়াম গাছে আলোর ব্যবস্থাপনা : ইনডোর হোক বা আউটডোর, এই গাছ সবচেয়ে ভালো গ্রো করে উজ্জ্বল অপ্রত্যক্ষ সূর্যালোকে । প্রত্যক্ষ সূর্যালোকে এই গাছ এর পাতা পুড়ে যায়।

এ্যানথুরিয়াম গাছের সার : প্রতি ৩ মাস অন্তর ১ মুঠো ভার্মি কম্পোস্ট + ১-২ চা চামচ স্টিম হার গুঁড়ো 
শীতকালে সার দিতে হবেনা। 

এ্যানথুরিয়াম গাছের রোগ পোকা : এই গাছে সাধারণত অল্প পরিমাণে অ্যাফিডস , মাইটস, থ্রিপস হতে পারে, এর জন্যে সপ্তাহে একবার নিয়ম তেল স্প্রে করতে হবে। 
ফাঙ্গাস এর প্রবলেম , যেমন গোড়ার দিকে পচন ধরলে সিস্টেমিক ফানগিসাইড ব্যবহার করতে হবে ( অলরেডী ফাঙ্গাস অ্যাটাক করলে ) । এছাড়া প্রতি ১০-১৫ দিনে ১ বার ব্লু কপার অক্সিক্লোরাইড ( blue copper oxychloride) বা সাফ বা ব্যাভিস্টিন ১-১.৫ গ্রাম ১ লিটার জলে মিশিয়ে স্প্রে করতে হবে। 
এছাড়া গাছের মাটিতে পিপড়ে বা নিমাটোড জাতীয় কেচো এর হাত থেকে বাঁচতে মাস এ একবার ফুরাদন দিতে হবে ১ চা চামচ মাটিতে ছড়িয়ে। 

বংশ বিস্তার : সাধারণত মাতৃ গাছ থেকে সাকার পৃথক করে এ্যানথুরিয়ামের বংশবৃদ্ধির জন্য ব্যবহার করা হয়।

*****TO BUY THIS PLANT, THESE FERTILIZERS & INSECTICIDES OR FUNGICIDES, CONATC US @ SIMPLE PLANT SOLUTION 8296590663  *****
TO SEE OUR CATALOG CLICK BELOW : 



July 23, 2022

SATIN POTHOS CARE সাতিন পথোস পরিচর্যা

সাতিন পথোস এর সম্পুর্ন পরিচর্যা 
সাতিন পথোস (SCINDAPSUS PICTUS) সবথেকে সহজ ইনডোর গাছগুলির মধ্যে একটি। 
অন্যান্য পথোস এর মতো এই সাতিন পথোস ও Arum ফ্যামিলি এর অন্তর্গত।
সাতিন পথোস লতানো প্রকৃতির হয়।

বোটানিক্যাল নাম : Scindapsus Pictus

সাধারণ চলতি নাম : সাতিন পথোস, সিল্ক পথোস, সিলভার পথোস, সিলভার ফিলোডেনড্রন

ধরন : বহুবর্ষজীবী লতানো গাছ

পরিণত আকার  : ৪ ফুট থেকে ১০ ফুট পর্যন্ত লম্বা হতে পারে।

সূর্যালোকের পরিমাণ : উজ্জ্বল পরোক্ষ আলো। সরাসরি সূর্যের আলোতে গাছের পাতা তাদের বৈচিত্র্য হারায় এবং ঝলসে যায়।

মাটি প্রস্তুতি :  ৩৫% ভার্মি কম্পোস্ট, ৩৫% লাল বালি , ২০% কোকোপিট, ৫% পিট মস, ৫% পারলাইট এবং এর সাথে ১/২ চা চামচ সিঙ্গেল সুপার ফসফেট এবং ১ চা চামচ সর্ষে খোল গুঁড়ো মিশিয়ে নিতে হবে।

জলের ব্যবস্থাপনা অতিরিক্ত জল পছন্দ করেনা। অতিরিক্ত জল হলে পাতা হলুদ হয়ে যায় এবং লতাগুলি শুকিয়ে যায়।
যখন পটিং মিক্স এর উপরের ২ ইঞ্চি শুকিয়ে যাবে , তখন সাধারণ তাপমাত্রার জল ধীরে ধীরে দিতে হবে যতক্ষণ না নিচের ড্রেনেজ হোল দিয়ে জল বেরিয়ে যাচ্ছে।

তাপমাত্রা এবং আর্দ্রতা : সাতিন পথোস গ্রীষ্মমণ্ডলীয় উদ্ভিদ অর্থাৎ এই উদ্ভিদ উষ্ণ এবং আর্দ্রতা পছন্দ করে। এই উদ্ভিদ ১৮-৩০ ডিগ্রী সেলসিয়াস তাপমাত্রায় সবচেয়ে ভালোভাবে বৃদ্ধি পায়। শীতকালে এর বৃদ্ধি কম হয়ে থাকে। এবং শুষ্ক বাতাসে এই গাছের পাতা বাদামি হয়ে যায়।
৪০% - ৫০% আপেক্ষিক আর্দ্রতা এই গাছের জন্য উপযুক্ত। আর্দ্রতা বাড়াতে এই গাছের পট একটি ট্রে তে রাখুন এবং সেই ট্রে তে জল এবং পেবলস দিয়ে রাখুন কিন্তু খেয়াল রাখতে হবে যাতে গাছের শিকড় ট্রে তে থাকা জল স্পর্শ না করে।
নিয়মিত জল স্প্রে না করাই শ্রেয় কারণ এতে গাছের এরিয়াল রুট গুলি আর্দ্রতা শোষণ করে এবং এর ফলে ওভার ওয়াটারিং এর সমস্যা হয়।

সার এর ব্যবস্থাপনা : এই গাছ বৃদ্ধির মরশুম অর্থাৎ বসন্ত থেকে শরৎ কাল পর্যন্ত প্রতি মাসে একবার সার দেওয়া প্রয়োজন : এন পি কে ২০-১০-১০ অথবা ২০-২০-২০ এই ওয়াটার সলিউবল সার ১ লিটার জল এ ১ চা চামচ মিশিয়ে তার থেকে ২৫০ মিলি গাছের মাটিতে দিতে হবে।

***** এই গাছ, সার এবং কীটনাশক কিনতে চাইলে যোগাযোগ করুন SIMPLE PLANT SOLUTION ৮২৯৬৫৯০৬৬৩ নম্বরে *****  TOO SEE OUR CATALOGUE CLICK HERE


How to Grow Satin Pothos (Scindapsus pictus)

Satin pothos (Scindapsus pictus), just like its botanical cousin pothos (Epipremnum aureum) is one of the easiest houseplants to grow. Both are members of the Arum family. They are evergreen tropical vines that are not cold-tolerant. That’s why pothos is usually grown indoors.

Botanical Name : Scindapsus pictus

Common Name : Satin pothos, silk pothos, silver pothos, silver philodendron

Plant Type : Perennial vine

Mature Size : Four to ten feet length

Sun Exposure : Bright Indirect light. When exposed to full direct sun, its leaves will lose their variegation and get scorched.

Soil Requrement : 35% vermi compost + 35% Yellow sand + 20% cocopeat + 5% peat moss + 5% Perlite and add 1/2 of Tea spoon Phosphate and 1 full of tea spoon Mustard Cake Powder with these.
Watering :  When watering satin pothos, the key is to avoid overwatering, which will manifest itself by yellow leaves and the vine wilting. Water only when the top two inches of the soil feel dry to the touch—poke your finger into the soil to check. Water slowly and deeply with room-temperature water until you see water seeping out of the drain holes. 

Temparature & Humidity : Satin pothos is a tropical plant, which means it needs warmth and humidity. The ideal growth temperature ranges from 65 to 85 degrees F. At a lower temperature, it will suffer cold damage and die. In dry air, the leaf tips can turn brown. 

40 to 50% relative humidity around your plant is ideal. You can increase the humidity by placing the pot on a tray filled with pebbles and water, but in a way that the roots are not exposed to the water.

Misting Scindapsus pictus to increase humidity is not recommended because the aerial roots also absorb moisture so it might result in overwatering. 

Ferilizer : During the growing season, from spring to fall, fertilize the satin pothos about once a month : Take 1 tea spoon N.P.K. 20-10-10 or 20-20-20 water soluble fertlizer and mix well with 1 liter of water and give the plant's soil 250 ml from this once in a month. 



*****TO BUY THIS PLANT, THESE FERTILIZERS & INSECTICIDES OR FUNGICIDES, CONATC US @ SIMPLE PLANT SOLUTION 8296590663  *****TO SEE OUR CATALOGUE CLICK HERE


July 16, 2022

শীতকালীন ফুল গাছের মাটি প্রস্তুতি

WINTER SEASON FLOWER PLANTS' SOIL
শীতকালীন ফুল গাছের মাটি প্রস্তুতি
শীত কালের মরশুমে প্রচুর পরিমাণ ফুল ফোটাতে চাইলে মাটির প্রস্তুতি এখন থেকেই করে ফেলতে হবে। 
তাহলে জেনে নেওয়া যাক শীতকালীন ফুল গাছের মাটি প্রস্তুতি কিভাবে করতে হবে : 

সাধারণ মাটি প্রস্তুতি : সাধারণ বাগানের মাটি সংগ্রহ করে ওই মাটি ভালো করে শুকিয়ে নিয়ে ঝুরো ঝুরো করে নিতে হবে , এরপর ২ এম এম বালি চালনি দিয়ে এই মাটি ভালো করে চেলে নিতে হবে। 
এর পরে এই মাটি ১ ভাগ নিয়ে এর সাথে অর্ধেক ভাগ পরিমাণ গোবর সার অথবা পাতা পঁচা সার অথবা ভার্মি কম্পোস্ট মিশিয়ে নিতে হবে (অর্থাৎ ১ টব মাটি র সাথে আর ১/২ টব কম্পোস্ট।)
এর পরে এই মিশ্রিত মাটির সাথে সার মেশাতে হবে। ১০ ইঞ্চি টব এর ক্ষেত্রে ১ মুঠো সর্ষে গুঁড়ো খোল বা ১ মুঠো বাদাম খোল গুঁড়ো + ১ চা চামচ ফসফেট + ১ চা চামচ সাদা পটাশ + ২ চা চামচ হারগুরো ( সিদ্ধ  হারগুরো হলে বেশি ভালো ) + ১ চা চামচ মাইক্রোনিউট্রিএন্টস --- নিয়ে ভালো করে মাটিতে মিশিয়ে দিতে হবে।
এর পর সম্ভব হলে আর একবার চালনি দিয়ে চেলে নিলে ভালো।
এর পর এই মাটি টব এর মধ্যে চেপে চেপে ভর্তি করে (উপরে ২ ইঞ্চি ফাঁকা রেখে মাটি ভর্তি করতে হবে ) ১৫ দিন ছায়াতে রেখে দিতে হবে।
এর ঠিক ১৫ দিন পর এই টবের মাটি তে কানায় কানায় ভর্তি করে জল দিতে হবে এবং এভাবে ৫ দিন রেখে দিতে হবে ছায়াতে।
এই ৫ দিন পরে টব থেকে মাটি বের করে মাটি বের করে আবার ভালো করে মিশিয়ে নিতে হবে। মিশিয়ে নিয়ে আবার আগের মতো টবে চেঁপে চেঁপে ভর্তি করে রাখতে হবে। 
আর যারা এই মাটি বস্তার মধ্যে রাখতে চান, প্রথমে মাটি যেভাবে প্রস্তুত করতে বলা হয়েছে সেভাবে করে ১৫-২০ দিন বস্তার মধ্যে রেখে, ১৫-২০ দিন বাদে বাদে মাটি বের করে মাটিতে জল দিয়ে হালকা জল দিয়ে মাটি হালকা ভিজিয়ে নিয়ে একটু ওলটপালট করে দিয়ে আবার বস্তায় ভরে রেখে দিতে হবে। 
এই পদ্ধতি প্রতি ১৫-২০ দিন অন্তর করে যেতে হবে।
যাদের কাছে পুরনো মাটি রয়েছে, এবং তার থেকে নতুন এই মাটি প্রস্তুত করছেন, তারা , এই পদ্ধতিতে মাটি তৈরি করে এর ঠিক একমাস বাদে প্রতি ১ টি টবের জন্য ১ গ্রাম অর্থাৎ ১ আইসক্রিম চামচ কলিচুন মেশাবেন । মিশিয়ে আবার একটু জল দিয়ে মাটি হালকা ভেজা ভেজা করে আবার বস্তায় ভরে রাখবেন এবং ১৫-২০ দিন পর পর যেভাবে মাটি বের করে জল দিয়ে হালকা ভিজিয়ে আবার বস্তা বন্দী করতে বলা হয়েছে তেমন করতে থাকবেন। 
এই ভাবে করলে অক্টোবর মাস এ আপনার শীত কালীন মাটি সম্পুর্ন ভাবে প্রস্তুত হয়ে যাবে। 

***** এই সম্পূর্ণ তৈরি মাটি,  শীতকালীন গাছ , এই সমস্ত সার এবং কীটনাশক কিনতে চাইলে যোগাযোগ করুন SIMPLE PLANT SOLUTION ৮২৯৬৫৯০৬৬৩ নম্বরে *****




July 6, 2022

HIBISCUS TILIACEUS হিবিস্কাস টিলিয়াসিয়াস

HIBISCUS TILIACEUS হিবিস্কাস টিলিয়াসিয়াস গাছের সম্পূর্ণ পরিচর্যা 
এই গাছের মাটি : (১) BEST SOIL : সাধারণ বাগানের মাটি মূলত এঁটেল মাটি হলে ভালো হয় ৩ ভাগ + নদীর সাদা বালি ১ ভাগ + ১ ভাগ ভার্মি কম্পোস্ট বা এক বছরের পুরনো পচানো গোবর সার বা পাতা পঁচা সার + ১/৪ ভাগ কোকোপিট - এগুলি মিশিয়ে মাটি তৈরি করে এর সাথে ১০-১২ ইঞ্চি টবের জন্যে ১ চা চামচ সর্ষে গুঁড়ো খোল + ১ চা চামচ পটাশ এবং ৮ ইঞ্চি টবের ক্ষেত্রে এই পরিমাণ অর্ধেক করে দিতে হবে । 
(২) আরেকভাবে মাটি তৈরি : সাধারণ বাগানের মাটি ১ ভাগ + ভার্মি কম্পোস্ট ১ ভাগ + ১/২ কোকোপিট এবং বাকি সার এর পরিমাণ সমান রেখে মাটি তৈরি করতে হবে।

সূর্যালোকের প্রয়োজনীয়তা : সম্পূর্ণ সূর্যালোকে সবচেয়ে ভালো হবে। গ্রীষ্মের প্রখর রোদে অনেক সময় পাতা পুড়ে যায়, সেই সময় হালকা ছায়া তে রাখা প্রয়োজন।
যাদের বাড়িতে অল্প আলো আসে বা ব্যালকনি তে গাছ করতে চান, তারা অবশ্যই এই গাছ করতে পারবেন। 

এই গাছের জলের ব্যবস্থাপনা : সম্পুর্ন সূর্যালোকে গাছ রাখলে প্রতিদিন জল দিতে হবে । গ্রীষ্মের সময় সকাল বিকেল দুবেলা জল দিতে হতে পারে যদি মাটি শুকিয়ে যায়, আবার বর্ষাকাল এ হয়তো গ্যাপ দিয়ে জল দিত হবে। এই গাছ হালকা মঈশ্চার পছন্দ করে। 

এই গাছের খাবারের ব্যবস্থাপনা : গাছ প্রতিস্থাপনের ২০ দিন পর থেকে ১ চা চামচ সর্ষে গুঁড়ো খোল + ১ চা চামচ এস.ও.পি (SOP) প্রথম দুমাস ৩০ দিন অন্তর এবং তার পর প্রতি সপ্তাহে একবার এন পি কে ১৯-১৯-১৯ স্প্রে করতে হবে এবং মাসে দুবার মাইক্রোনিউট্রিএন্টস স্প্রে করতে হবে এবং মাসে দুবার প্ল্যানোফিক্স স্প্রে করতে হবে । 

রোগ পোকা এর ব্যবস্থাপনা : কাকা, কনফিডর, সুপার সোনাটা এবং রগড় বা টাফগর এই চারটি কীটনাশক প্রতি সপ্তাহে একবার করে ঘুরিয়ে ফিরিয়ে স্প্রে করলে কোনো পোকা মাকোর আক্রমণ করবে না। 

***** এই গাছ ,সার এবং কীটনাশক কিনতে চাইলে যোগাযোগ করুন SIMPLE PLANT SOLUTION ৮২৯৬৫৯০৬৬৩ নম্বরে *****


July 2, 2022

ASIAN PIGEONWINGS অপরাজিতা ফুল

ASIAN PIGEONWINGS অপরাজিতা ফুল এর সম্পূর্ন পরিচর্যা 
ইংরেজিতে Asian pigeonwings, bluebellvine, blue pea, butterfly pea, cordofan pea এবং Darwin pea বলে। ফুলটি গাঢ় নীল রঙের, কিন্তু নিচের দিকটা (এবং ভেতরটা) সাদা, কখনো বা একটু হলদে আভা যুক্ত হয়। সাদা রঙের অপরাজিতাও দেখা যায়। প্রকৃতিতে দুর্লভ প্রজাতির দ্বৈত পাপড়ির (Double Petal) অপরাজিতা ফুল ও দেখতে পাওয়া যায়।
সাদা অপরাজিতা ফুল মহেশ্বেতা নামেও পরিচিত । এটি লতা জাতীয় গাছ, অনেক লম্বা হয়, তবে টব এর ক্ষেত্রে কাটাই ছাঁটাই করেও এই গাছ রাখা যায়। শীতকাল ছাড়া বছরের সবসময়েই এই ফুল ফুটতে দেখা যায়। এই গাছের প্রধান শত্রু বেশি জল। গোঁড়া তে জল বেশি জমলে এই গাছ এর নিশ্চিত মৃত্যু।
অপরাজিতা কেবল শুধু চমৎকার রূপ- সৌন্দর্যেই নয়, এর বৈশিষ্ট্যও অনেক । অপরাজিতা’র রয়েছে বিশেষ ঔষধি গুণাগুণ । ফুল, পাপড়ি, গাছের লতা, মূল বা শিকড় বিভিন্ন রোগের মহৌষধ । ত্বকের রূপচর্চা, চুল পড়া রোধ, হজমশক্তি বৃদ্ধি, জোলাপ বা রেচক (কোষ্ঠকাঠিন্য), মূত্রবর্ধক, বয়ঃসন্ধিকালীন অস্থিরতায় উৎকণ্ঠা ও অবসাদ হ্রাস, মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি, শোথ বা ফুলা, দৃষ্টিশক্তির দুর্বলতা, প্রসবকালীন ব্যাথানাশক, শুষ্ক কাশি, মূর্ছিত হত্তয়া বা জ্ঞান হারানো (Swoon), পাকস্থলীর কার্যকারিতা, চর্মরোগ, গলার ক্ষত (গলগন্ড), আব (Tumor), কান ব্যাথা, সাপ ও পোকামাকড়ের কামড়ে বিশেষভাবে কার্যকরী । নীল অপরাজিতার পাপড়ী দিয়ে তৈরি চা এর স্বাদ অতুলনীয় । এর ক্ষতিকর দিক কম এবং আশঙ্কামুক্ত ।
তাহলে আমরা জেনে নিই কিভাবে এই গাছের পরিচর্যা করতে হবে ।

এই গাছের উপযুক্ত টব নির্বাচন : এই গাছ চার ইঞ্চি গ্রো ব্যাগ এ থাকলে তাকে ৬-৮ ইঞ্চি টবে প্রতিস্থাপন করতে হবে এবং ১-২ বছর পরে ১০-১২ ইঞ্চি টবে প্রতিস্থাপন করতে হবে।

এই গাছের উপযুক্ত মাটি : প্রথমেই খুব সুন্দর ভাবে টবে জল নিকাশি ব্যবস্থা করে নিতে হবে।
সরাসরি জমিতে এই গাছ লাগালে কোনো ব্যবস্থাপনার প্রয়োজন নেই। কিন্তু টবের ক্ষেত্রে মাটি হতে হবে : ১ ভাগ সাধারণ বাগানের মাটি + ১ ভাগ নদীর সাদা বালি (লাল বালি নয়)+ ১ ভাগ ভার্মি কম্পোস্ট বা এক বছরের পুরনো পচানো গোবর সার বা পাতা পঁচা সার + ১/২ ভাগ কোকোপিট - এই ভাবে মাটি টা ভালোভাবে মিশিয়ে এর সাথে ৬ ইঞ্চি টবের ক্ষেত্রে ১/২ চা চামচ ফসফেট + ১/২ চা চামচ ম্যাগনেশিয়াম সালফেট, ৮ ইঞ্চি টবের ক্ষেত্রে ৩/৪ চা চামচ ফসফেট + ৩/৪ চা চামচ ম্যাগনেশিয়াম সালফেট ভালো করে মিশিয়ে নিয়ে গাছ প্রতিস্থাপন করে সম্পূর্ণ জল দিয়ে দিতে হবে । 

প্রতিস্থাপনের পরবর্তি পদক্ষেপ :  যদি এই গাছ লতানো করার ইচ্ছে থাকে তাহলে কিছু করার প্রয়োজন নেই কিন্তু যদি এই গাছ ছোটো রেখে ঘন করার ইচ্ছে থাকে, তাহলে প্রতিস্থাপনের পরে গাছ যতটুকু রাখতে চান সেইটুকু রেখে ওপর থেকে কেটে ফেলতে হবে। 
এই ভাবে প্রতিস্থাপনের পর গাছটি ২-৩ দিন হালকা ছায়াতে রেখে তারপর সরাসরি সূর্যালোক এ রাখা যাবে , তবে, হালকা আলোতেও এই গাছ হয়।

এই গাছের জলের ব্যবস্থাপনা : এই গাছের মাটি শুকনো খটখটে হয়ে গেলেও গাছ মরবে না, কিন্তু জলের পরিমাণ বেশি হলেই গাছ মারা যাবে। তাই, এক্ষেত্রে গাছের মাটির ওপরের অংশ শুকিয়ে গেলে তখন জল দিতে হবে, তার আগে না। 

এই গাছের খাবারের ব্যবস্থাপনা : প্রত্যেক ১০ দিন অন্তর পাতলা করে সর্ষে খোল এর জল দিতে হবে ,প্রতি সপ্তাহে একবার এন পি কে ১৯-১৯-১৯ স্প্রে করতে হবে , এবং এন পি কে স্প্রে করার ঠিক ৩ দিন পরে ম্যাগনেশিয়াম সালফেট স্প্রে করতে হবে এবং মাসে দুবার মাইক্রোনিউট্রিএন্টস স্প্রে করতে হবে । 

এই গাছের রোগ পোকা এবং তার প্রতিকার : এই গাছে রোগ পোকা খুব একটা হয় না। তবে পাতায় সাদা ফ্যাকাশে দাগ হয়, ডট ডট দাগ পড়ে, এই জন্য প্রতি ৭ দিন অন্তর ফাঙ্গিসাইড স্প্রে করতে হবে । 
অবশ্যই মাইক্রোনিউট্রিএন্টস স্প্রে করতেই হবে এই গাছে মাস এ দুবার। 
এর সাথে কাকা, রগড়, সুপার সোনাটা এবং কনফিডোর প্রতি সপ্তাহে একটি করে ঘুরিয়ে ফিরিয়ে স্প্রে করলে এর কোনো রোগ পোকা হওয়ার সম্ভাবনা থাকে না।

***** এই গাছ ,সার এবং কীটনাশক কিনতে চাইলে যোগাযোগ করুন SIMPLE PLANT SOLUTION ৮২৯৬৫৯০৬৬৩ নম্বরে *****