April 30, 2022
Mandevilla ম্যান্ডেভিলা গাছের পরিচর্যা
এই গরমে বাড়ি ঠান্ডা রাখতে বাড়ির ভেতরে রাখুন এই গাছ গুলি
April 20, 2022
নয়নতারা
April 16, 2022
রজনীগন্ধা ফুল গাছের সম্পূর্ণ পরিচর্যা
সার এবং খাবার এর পার্থক্য
Kagoji Lebu কাগজী লেবু
Alovera
- এর হাজারো গুণ।
- ত্বকের উজ্জল্ল থেকে শরীরের নানা সমস্যার সবেতেই এর জুড়ি মেলা ভার।
April 13, 2022
BLEEDING HEART ব্লিডিং হার্ট
বারোমাসি থাই আম
April 11, 2022
Sthol Poddo স্থল পদ্ম
April 9, 2022
FIREBUSH Plant মুনা গাছ
April 5, 2022
গন্ধরাজ ফুল
April 4, 2022
কামিনী র সম্পূর্ন পরিচর্যা
বুগেনভেলিয়া (বাগান বিলাসী)
April 3, 2022
পাতিলেবু এর সম্পূর্ন পরিচর্যা
গাছ ক্রয় করিবার নিয়ম : গোলাপ গাছ
গোলাপ গাছ ক্রয় করিবার নিয়ম
§ গোলাপ
গাছ এর চারা কেনার সঠিক সময় নভেম্বর এর শেষ থেকে জানুয়ারী র শেষ অথবা ফেব্রুয়ারী র
মাঝামাঝি সময় পর্যন্ত , কারণ এই সময় ফুল দেখে গোলাপ গাছ বাছাই করা সহজ । এই সময়
ছাড়া বছরের বাকি সময়েও গাছ কেনা যায়, কিন্তু তাতে সঠিকভাবে গোলাপ ফুল সনাক্ত করতে না
পারার সমস্যা থেকে যায় ।
যারা
নতুন গোলাপ গাছ কিনতে চায়, তারা দেখতে পাবে দু ধরণের গোলাপ গাছ, যার একটি ধরণ মাটি
তে বসানো, এবং অপরটি কোকোপিট বা ধানের তুষ বা ধানের কুঁড়া দিয়ে বসান, র সেক্ষেত্রে
নতুন বাগানী দের মাটি র গাছ কেনাই শ্রেয় ।
Ø প্রথমে
লক্ষ্য করতে হবে গাছ সুস্থ কিনা ।
Ø দ্বিতীয়ত,
দেখতে হবে গাছের ডাল গুলি কতটা শক্ত এবং মোটা, এবং এই প্রকার গাছ-ই নির্বাচন করতে
হবে ।
Ø তৃতীয়ত,
লক্ষ্য করতে হবে গাছ এর ডাই-ব্যাক এবং চেষ্টা করতে হবে এমন গাছ নির্বাচন করতে যাতে
ডাই-ব্যাক যেন না থাকে ।
Ø গাছের
পাতা হলুদ হয়ে গেছে এবং তাতে কালো কালো ছোপ আছে যাকে ব্ল্যাক্সপট বলে, এরকম গাছ না
কেনাই শ্রেয় ।
Ø গোড়া-র
কলম অংশ মোটা এবং মাটির উপর দৃশ্যমান যেন থাকে,
Ø গাছের
ডাল-এ কোন যায়গায় ফুটো হয়ে আছে এবং সেখান থেকে আঠালো বা ঘুণ এর মত কিছু দেখা
যাচ্ছে , এরকম গাছ না কেনা বাঞ্ছনীয় ।
Ø গাছে
যেন কোন ছোপ ছোপ দাগ, যাকে স্কেল বলে, সেরম যেন না থাকে ।
Ø বেশি
পরিমাণ বা শুধুমাত্র একটি অ্যালা ডাল যদি থাকে, সেই গাছ নেওয়া যাবে না ।
এসব সত্বেও যদি
কোন গাছ পছন্দ হয়ে যায়, যাতে হয়ত সামান্য রোগ রয়েছে, তা ক্রয় করে ঠিকমত পরিচর্যা
করলে সেই গাছ বাঁচানো সম্ভব ।
টবের পুরানো মাটি
টবের পুরানো মাটি নতুন করে ব্যবহার করার পদ্ধতি
Ø পুরানো
টব এর মাটি প্রথমে শুকিয়ে নিতে হবে যাতে পুরানো মাটির নীচে থাকা বালি এবং
নুড়ি যা জল নিকাশি ব্যবস্থা করতে করা হয়েছিল তা সহজেই আলাদা করা যায় ।
Ø এরপর,
টব এর মাটি সাবধানে টব উল্টে বের করে বালি পাথর (যা যা জল নিকাশি ব্যাবস্থায়
ব্যবহৃত হয়েছিল ) আলাদা করে নিতে হবে।
Ø এরপর
মাটি কোন শক্ত কিছু দিয়ে গুড়ো করে বালি চালনি দিয়ে চেলে নিতে হবে ।
Ø এই মাটি
এর পর রৌদ্রতে তিন থেকে চার দিন ছড়িয়ে রেখে দিতে হবে এবং মাঝে মধ্যে উল্টে পাল্টে
দিতে হবে যাতে সম্পূর্ণ মাটি ভালো ভাবে শুকিয়ে যায় ।
Ø শুকানোর
সময় সম্ভব হলে আনুমানিক প্রতি টব এর জন্যে এক থেকে দের চা-চামচ চুন মিশিয়ে দিলে
ভালো হয় ।
Ø এর পর
১০ টব এই মাটি র সাথে ২-৩ টব ভালো মাটি মেশাতে হবে।
Ø এর সাথে
১০ টব এর সাথে ৩ টব ভার্মি কম্পোস্ট, প্রতি ১০-১২ ইঞ্চি টব এর জন্য ১ মুঠো নিম
খোল, এবং যেকোনো ছত্রাকনাশক ১ টেবিল চামচ নিয়ে সব একসাথে ভালো করে মিশিয়ে এক
জায়গায় রেখে দিতে হবে ।
এই ভাবে পুরানো মাটি আবার নতুন
করে ব্যবহার করা যায় ।
***** গাছ এর রেডিমেড মাটি এবং গাছ ,সার , কীটনাশক কিনতে চাইলে যোগাযোগ করুন SIMPLE PLANT SOLUTION ৮২৯৬৫৯০৬৬৩ নম্বরে *****
April 2, 2022
epsom salt এর ব্যবহার
এপসম সল্ট এর ব্যবহার
এপসম সল্ট এ থাকে ম্যাগনেসিয়াম
সালফেট, যার উপাদান : ম্যাগনেসিয়াম এবং সালফার ।
§ ম্যাগনেসিয়াম
এর কার্য :
গাছের
সবুজ কণা তৈরিতে এবং গাছের আত্তীকরণে গুরুত্তপুর্ন ভূমিকা পালন করে ।
মাটির
পুষ্টি মৌল নাইট্রোজেন এবং ফসফরাস শোষণ করে ।
গাছের নিজের
শরীরে জল ধারণ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে ।
গাছের
শ্বেতসার , চর্বি , ভিটামিন তৈরিতে এবং সংবহনে সাহায্য করে ।
§ সালফার
এর কার্য :
গাছের
সবুজ কণা তৈরিতে সাহায্য করে ।
গাছের
শিকড় বৃদ্ধিতে সাহায্য করে ।
গাছের
বীজ তৈরিতে সাহায্য করে ।
§ ম্যাগনেসিয়াম
এর অভাব বোঝার পদ্ধতি :
Ø গাছের
পাতা হাল্কা হলুদ হয়ে যায় যাকে ক্লোরোসিস বলে ।
Ø যে পাতা
হলুদ হয় তার শিরা গুলি সবুজ থাকে ।
Ø গাছ এর
পুরানো পাতায় এই লক্ষণ দেখা যায়, নতুন পাতায় নয় ।
Ø এই অভাব
প্রচুর পরিমানে হলে গাছ এর সব পাতা হলুদ হয়ে ঝোরে যায় এবং গাছ ন্যারা হয়ে যায় ।
§ সালফার
এর অভাব বোঝার পদ্ধতি :
Ø গাছের
ডগার কচি পাতা হলুদ হয়ে যায় ।
Ø গাছের
কান্ড বেশি পরিমাণে বৃদ্ধি পায় এবং শক্ত হয়ে যায় ।
Ø গাছ এর
শিকড় আবদ্ধ (ROOT BOUND) হয়ে যায় ।
Ø অথবা
গাছের হঠাৎ বৃদ্ধি বন্ধ হয়ে যায় ।
Ø ফুল ফল
পাতা – এর বোঁটা লিকলিকে এবং লম্বা হয়ে যায় ।
Ø ভঙ্গুর
হয়, পাতা গুলি বোঁটা থেকে সহজেই ভেঙ্গে যায় ।
u এপসম সল্ট এর ব্যাবহার :
** সব গাছে স্প্রে করা যায় না আবার সব
গাছে মাটিতে দেওয়া যায় না
বহুবর্ষজীবী / কাষ্ঠল প্রজাতির গাছ এর
ক্ষেত্রে : স্প্রে ও করা যায় এবং মাটিতেও দেওয়া যায় :
স্প্রে
করার পদ্ধতি : ১২ ইঞ্চি টব এর ক্ষেত্রে ১ চামচ এপসম সল্ট ১
গ্যালন ( ৩ লিটার ৭০০ মিলিলিটার ) জলে ভাল করে মিশিয়ে স্প্রে মাসে একবার
মাটিতে
দেওয়ার পদ্ধতি : এক্ষেত্রে প্রয়োগ করার আগেরদিন
মাটি তে জল দিয়ে আর্দ্র (MOIST) করে নিয়ে প্রয়োগ করার সময়ে
মাটি ভাল করে খুসে নিয়ে প্রতি ১২ ইঞ্চি টবে ১ চামচ , ১০ ইঞ্চি টব এ অর্ধেক চামচ এর
সামান্য বেশি এবং ৮ ইঞ্চি টবে অর্ধেক চামচ চারিদিকে ছরিয়ে দিতে হবে প্রতি মাস এ
একবার ।
রসালো কান্ড বা রসালো পাতা প্রজাতির গাছ
( যেমন হাউস প্ল্যান্ট, সবজি গাছ) এর ক্ষেত্রে : এক্ষেত্রে প্রয়োগ করার
আগেরদিন মাটি তে জল দিয়ে আর্দ্র (MOIST) করে নিয়ে প্রয়োগ
করার সময়ে মাটি ভাল করে খুসে নিয়ে প্রতি ১২ ইঞ্চি টবে ১ চামচ , ১০ ইঞ্চি টব এ
অর্ধেক চামচ এর সামান্য বেশি এবং ৮ ইঞ্চি টবে অর্ধেক চামচ চারিদিকে ছরিয়ে দিতে হবে
প্রতি মাস এ একবার ।
পাম প্রজাতির গাছ এর ক্ষেত্রে : এই প্রকারের গাছে এই অভাব খুব একটা না হওয়ার কারণে প্রতি মাসে দেওয়ার
প্রজন পরে না, তবে যদি অভাব হয়, তখন দিতে হবে ।
u এপসম সল্ট কোথায় পাওয়া যায় : সমস্ত অ্যালোপ্যাথি ওষুধ এর দোকানে ম্যাগনেসিয়াম সালফেট নামে পাওয়া যায় । এছাড়া আমার কাছ থেকে সংগ্রহ করতে যোগাযোগ করুন 8296590663 নম্বরে ।
u স্প্রে করার ৬ ঘন্টার মধ্যে বৃষ্টি হলে পুনরায়
স্প্রে করতে হবে ।
u বনসাই
এর ক্ষেত্রে প্রয়োগ করা যায় না, তবে অ্যাডেনিয়াম গাছ এ স্প্রে করা যায় ।
***** এপসম সল্ট এবং গাছ , অন্যান্য সার এবং কীটনাশক কিনতে চাইলে যোগাযোগ করুন SIMPLE PLANT SOLUTION ৮২৯৬৫৯০৬৬৩ নম্বরে *****